কখনোই বিশ্বকাপ জেতেনি। তার পরও হল্যান্ডকে ফুটবল ইতিহাসে দেওয়া হয় বিশেষ জায়গা। ফুটবলের আদল পাল্টে দিয়েছিল এই হল্যান্ড। অনেক বড় তারকার জন্মও দিয়েছে ডাচ ফুটবল। সেই হল্যান্ড জাতীয় দলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়ে যাওয়া অবশ্যই বিশেষ কিছু।
রোমাঞ্চিত রাতটা হ্যাটট্রিক দিয়েই স্মরণীয় করে রাখলেন রবিন ফন পার্সি।
২০০৪ সালে প্যাটট্রিক ক্লুইভার্ট যখন অবসর নেন, ঠিক সেই বছরই জাতীয় দলে অভিষেক ফন পার্সির। সেই ক্লুইভার্টকেই কাল পেরিয়ে গেলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড স্ট্রাইকার। ক্লুইভার্টের (৭৯ ম্যাচে ৪০ গোল) রেকর্ড পেরিয়ে যেতে হ্যাটট্রিক করতে হতো। হাঙ্গেরির বিপক্ষে গুনে গুনে তিনটা গোলই করলেন ৩০ বছর বয়সী।
রেকর্ড পেরিয়ে যেতে ফন পার্সির লাগল ৮০ ম্যাচ।
হাঙ্গেরিকেও ৮-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে আগেই বিশ্বকাপ নিশ্চিত করে ফেলা হল্যান্ড। ১৬ মিনিটে গোলের শুরুটা ফন পার্সিই করেছিলেন। পরে ৪৪ ও ৫২ মিনিটে করেন আরও দুই গোল।
সহকারী কোচ হিসেবে ডাচ ডাগআউটে বসে থাকা ক্লাইভার্ট কাছে থেকেই দেখেছেন ফন পার্সির এই কীর্তি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।