বাঁধার দেয়াল ভেঙ্গে মোরা এগোবোই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ব্যস্ত দিন শেষে ঘুমুতে গেলেন। দেশের নানা ধরনের সঙ্কট আর সমস্যায় তিনি খুব চিন্তিত। নির্বাচন নিয়ে বিরোধী দল নতুন কোন সঙ্কট তৈরি করে কিনা। এছাড়া দল নিয়ে তো ভাবনা আছেই। এতো সমস্যার মাঝে কি আর ঘুম হয়?
স্রীমঙ্গল রেলওয়ে ষ্টেশনে ঘুমানোর চেষ্টা করছেন একজন দিন মজুর।
দুই দিন পর আজ তিনি কাজ করতে পেরেছেন। সন্ধার পর থেকে শীত জেঁকে বসেছে। পাতলা চাদরে কোন ভাবেই শীত মানছে না। ভারী শীত কাপড় কিনতে গেলে রাতের খাবার খাওয়া হবেনা। অগত্যা কষ্ট করতে হচ্ছে।
রাতে ঘুমুতে গিয়ে বাঁধল বিপত্তি। প্রচণ্ড শীতে আর ঘুম হয় না। ঠাণ্ডা মেঝে ও পাতলা চাদরে কি আর শরীর উষ্ণ হয়? ফলে এ পাশ ও পাশ করেই রাতটা তাকে কাটাতে হল।
দুটো ঘটনাই লেখকের কল্পনাপ্রসূত।
দ্বিতীয় জনের ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘুম ভাল হোক এমন কিছু করা হয়তো সম্ভব নয়।
কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দ্বারা দ্বিতীয় জনের জন্য কিছু করা সম্ভব। যদিও তিনি শীতার্তদের জন্য তার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। কিন্তু তা যথেষ্ট নয়। তার বিশাল দল এবং অঙ্গসংগঠন গুলোকে যদি আরও কার্যকর ভাবে শীতার্তদের পাশে দাঁড়া করাতেন তবে আরও ভাল হতো। তখন রাজনীতি কে বলা যেত মানবসেবা।
দেশের প্রতিটি মানুষের উচিত এই অসহায় শীতার্ত হতদরিদ্র মানুষগুলোর পাশে দাঁড়ানো।
এজাজ
শাবিপ্রবি
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।