মঙ্গলবার দুই দলের কর্মকর্তারা মোহামেডান ক্লাবে বসে দুজন করে ফুটবলারকে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মোহামেডানে যাচ্ছেন ফরোয়ার্ড জাহিদ হোসেন ও ডিফেন্ডার নাহিদুল ইসলাম। আর মিডফিল্ডার শাকিল আহমেদ ও ডিফেন্ডার মামুন মিয়ার ঠিকানা হতে যাচ্ছে শেখ রাসেল।
এই ‘সমঝোতা’ হওয়ার পর বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে (বাফুফে) চিঠি দিয়ে এ সংক্রান্ত সব অভিযোগ প্রত্যাহার করে নিয়েছে মোহামেডান।
বাফুফের কাছে এই চার ফুটবলারের বিরুদ্ধে তাদের কাছ থেকে টাকা নিয়েও শেখ রাসেলে যোগ দেয়ার
অভিযোগ করেছিল মোহামেডান।
এই চার জনও সংবাদ মাধ্যমের কাছে দুই ক্লাবের কাছ থেকে টাকা নেয়ার কথা স্বীকার করেন।
বাফুফের বাই লজ অনুযায়ী দুই ক্লাব থেকে টাকা নেয়া শাস্তিযোগ্য অপরাধ। নিবন্ধন হলে চার জনেরই কঠিন শাস্তি হতো। কিন্তু নিবন্ধনের আগেই দুই ক্লাব সমঝোতা করে ফেলায় তারা ‘বেঁচে’ গেলেন।
এ প্রসঙ্গে শেখ রাসেলের সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরী বলেন, “ফুটবলারদের শাস্তি কারোরই কাম্য নয়।
ফুটবলের স্বার্থেই আমরা দুই ক্লাব সমঝোতা করে নিয়েছি। এর ফলে ফুটবলার-ক্লাব দুই পক্ষই লাভবান হয়েছে। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।