আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এক জন অর্থনীতিবীদের অর্থ সংকটের করুণ কথা!

নিজের ভাবনা অন্যকে জানাতে ভালো লাগে।

(লিটন চন্দ্র ভৌমিকের ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে) চারটি ডিপার্টমেন্ট নিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়। তার একটি অর্থনীতি। যে মহান শিক্ষকেরা অর্থনীতি বিভাগের মেরুদণ্ডে ক্যালসিয়াম যুগিয়েছেন, ড. মু. সিরাজুল হক তাদের অন্যতম। কানাডা'র ওয়াটার-লু থেকে মাস্টার্স, সিমন ফ্রেসার থেকে পিএইচডি করা এই অর্থনীতিবিদ এরপর নিজকে অবিরাম ঢেলে দিয়েছেন অর্থনীতি চর্চা, পড়ানোতে।

কিন্তু দীর্ঘ তিনমাসধরে তিনি ফুসফুসে ক্যান্সার আক্রান্ত। মাউন্ট এলিজাবেথের চিকিৎসা শেষে তিনি এখন দেশে। কেমোথেরাপি পর্ব চলছে। অবস্থার অবনতি-উন্নতির সন্নিকটে। তাই এই সময়ে আমাদের একটু সহায়তায় স্যারকে সুস্থ করে তুলতে পারবে।

ড. মু. সিরাজুল হক অর্থনীতিকে বুকে ধারন করলেও, অর্থের পিছে ছুটেননি। অথচ সারাজীবন অর্থনীতি চর্চা করা এই শিক্ষক কিনা তার চিকিৎসায় অর্থ সংকটের মুখোমুখি। গল্পের মাধ্যমে প্রিয় বিষয়- সামস্টিক অর্থনীতির আয়, ব্যয়, সঞ্চয়, বাজেট পড়ালেও, নিজের চিকিৎসা বাজেট মিলছে না। অথচ, ১৯৮০ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ৩০ বছরে স্যারের জ্ঞানের স্পর্শে বেরিয়েছে ৩৩০০ শিক্ষার্থী। যারা ছড়িয়ে আছে মেলবোর্ন ইউনিভারসিটি থেকে কিয়েল ইউনিভারসিটি; টোকিও সিটি থেকে টরেন্টো সিটি; বিসিএস থেকে ব্যাংকজবে; মাল্টিন্যাশনাল থেকে এনজিও'তে।

স্যারের একজন ১০০ টাকা করে দিলেও স্যারের চিকিৎসা ফাণ্ডে যায়= ৩,৩০,০০০ টাকা। বর্তমান সাবেক সবাই হাত বাড়ালে স্যারকে ক্যান্সারের মুখ থেকে সহসায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব। আর এটাই ছাত্র হিসেবে শিক্ষকের কাছে সুবিশাল ঋণের কিঞ্চিত দায়শোধের সময়। স্যারের চিকিৎসা ফাণ্ডে সহায়তা করার একাউন্ট: Dr. Muhammad Sirajul Haque. Account no-03934003238, Bank Asia, Progoti Smoroni Branch, Dhaka. Contact- 01819 0613207; 01554 341328 (স্যারের ছেলের ফোন নাম্বার) [তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছেন- ড. Irshad Kamal Khan স্যার, ড. আবদুল মান্নান স্যার, Zulan দা, Shantanu দা ] — with Md. Alauddin Majumder and 4 others.িট চারটি ডিপার্টমেন্ট নিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়। তার একটি অর্থনীতি।

যে মহান শিক্ষকেরা অর্থনীতি বিভাগের মেরুদণ্ডে ক্যালসিয়াম যুগিয়েছেন, ড. মু. সিরাজুল হক তাদের অন্যতম। কানাডা'র ওয়াটার-লু থেকে মাস্টার্স, সিমন ফ্রেসার থেকে পিএইচডি করা এই অর্থনীতিবিদ এরপর নিজকে অবিরাম ঢেলে দিয়েছেন অর্থনীতি চর্চা, পড়ানোতে। কিন্তু দীর্ঘ তিনমাসধরে তিনি ফুসফুসে ক্যান্সার আক্রান্ত। মাউন্ট এলিজাবেথের চিকিৎসা শেষে তিনি এখন দেশে। কেমোথেরাপি পর্ব চলছে।

অবস্থার অবনতি-উন্নতির সন্নিকটে। তাই এই সময়ে আমাদের একটু সহায়তায় স্যারকে সুস্থ করে তুলতে পারবে। ড. মু. সিরাজুল হক অর্থনীতিকে বুকে ধারন করলেও, অর্থের পিছে ছুটেননি। অথচ সারাজীবন অর্থনীতি চর্চা করা এই শিক্ষক কিনা তার চিকিৎসায় অর্থ সংকটের মুখোমুখি। গল্পের মাধ্যমে প্রিয় বিষয়- সামস্টিক অর্থনীতির আয়, ব্যয়, সঞ্চয়, বাজেট পড়ালেও, নিজের চিকিৎসা বাজেট মিলছে না।

অথচ, ১৯৮০ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ৩০ বছরে স্যারের জ্ঞানের স্পর্শে বেরিয়েছে ৩৩০০ শিক্ষার্থী। যারা ছড়িয়ে আছে মেলবোর্ন ইউনিভারসিটি থেকে কিয়েল ইউনিভারসিটি; টোকিও সিটি থেকে টরেন্টো সিটি; বিসিএস থেকে ব্যাংকজবে; মাল্টিন্যাশনাল থেকে এনজিও'তে। স্যারের একজন ১০০ টাকা করে দিলেও স্যারের চিকিৎসা ফাণ্ডে যায়= ৩,৩০,০০০ টাকা। বর্তমান সাবেক সবাই হাত বাড়ালে স্যারকে ক্যান্সারের মুখ থেকে সহসায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব। আর এটাই ছাত্র হিসেবে শিক্ষকের কাছে সুবিশাল ঋণের কিঞ্চিত দায়শোধের সময়।

স্যারের চিকিৎসা ফাণ্ডে সহায়তা করার একাউন্ট: Dr. Muhammad Sirajul Haque. Account no-03934003238, Bank Asia, Progoti Smoroni Branch, Dhaka. Contact- 01819 0613207; 01554 341328 (স্যারের ছেলের ফোন নাম্বার) [তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছেন- ড. Irshad Kamal Khan স্যার, ড. আবদুল মান্নান স্যার, Zulan দা, Shantanu দা ] — with Md. Alauddin Majumder and 4 others.

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।