সংবাদ সংস্থা বিবিসি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, বিভিন্ন পাইরেট ওয়েবসাইট কর্তৃক ব্যবহৃত প্রটোকলটি সাধারণত অবৈধ ডাউনলোড কাজে ব্যবহৃত হত। নতুন পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, গত ছয় মাসে এ কাজে ব্যবহৃত ইন্টারনেট ট্রাফিকের পরিমাণ প্রায় ২০ ভাগ কমে গেছে।
তবে নেটফিক্স এবং ইউটিউবের মতো অন্যান্য ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইটগুলোতে সেই সময়ে ইন্টারনেট ট্রাফিকের পরিমাণ ৫০ ভাগ বেড়েছে।
ব্রডব্যান্ড পরিমাপক প্রতিষ্ঠান স্যান্ডভাইন প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, বিট-টরেন্ট ট্রাফিকের হ্রাসের পেছনে মূলত বিভিন্ন অবৈধ সংগীত এবং সিনেমার ডাউনলোডই দায়ী।
কিন্তু এখনও ইউরোপে আগের মতোই জনপ্রিয় রয়েছে বিট-টরেন্ট। সেখানে আপলোডকৃত ট্রাফিকের অর্ধেক এখনও এ প্রটোকল ব্যবহার করে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।