জামাত-শিবির দূরে গিয়া মর! ইয়া কচাংফু, ইয়া ঢিসা-ঢিসা, ঠাস-ঠুস, ধ্রাম ধ্রিম, পচাৎ-পুচুৎ, ঢিসু-ঢিসু
ইদানিং সবকিছুতেই ভেজাল। খালি ভেজাল আর ভেজাল। কিন্তু আইজ যেটা হয়া গেল, এইটা ঠিক মাইনতে পাইরতেছিনা। ফুল ওয়ালা আমার এক বন্ধুরে ঠগাইছে। বন্ধুটি আমার অইত্যান্ত ভদ্র ছেলে।
কাইলকা সে তার জান্টুসরে দেইখতে মাইমেনসিং যাইব। পোলাটা গম্ভীর হইলেও রুমান্টিক আছে। ভোরের গাড়িতেই রওনা দিবো। ইহাতো ডাইরেক্ট সার্ভিস, লুকালের মত জায়গায় জায়গায় থামবো না। তাই সরাসরি মাইমেনসিং যাইয়াই গাড়ি থাইকা নামবো।
আগেই কইছি বন্ধু আমার বড়ই রুমান্টিক, হেতে তার জান্টুসরে কয়া দিছে এয়ারপোর্ট থুক্কু বাসষ্ট্যান্ডে আইয়া বইয়া থাকতে। যাতে টুপ কইরা নাইমাই হেতের থোবড়া মোবারক দেখপার পারে । খালি খালি কি জান্টুসের লগে দেখা করন যায়? হেতে ১০ নম্বর গোল-চক্কর থেইকা পাঁচখান টকটকা গুলাব ফুল কিন্যা লাফাইতে লাফাইতে আইছে। শালীর (হবু) জন্য হলুদ একটা আর বউ (হবু) এর জন্য চাইরটা লাল গুলাব কিনছে।
গুলাব আইন্যা আমাগো দোস্তে গুলাব রুমে রাইখা একটু ডাউনলোড করবার গেছে, সেই ফাকে আমি গুলাব দেখপার গেছি।
দেখে তো পুরাই টাসকিত হয়া গেছি। হলুদ ফুলের পাপড়িতে লাল লিপিষ্টিকের দাগ। চাইরটা লাল গুলাবের কোন একখানের কাম হইবো আরকি। দোস্তরে দেহাইলাম লুল গুলাবের কান্ড । দোস্তে আমার হারামীর মত দেখতে হইলে কি অইবো, ফুল দেইখ্যা মাসুম বাচ্চার মত ভ্যাবাইয়া দিলো।
দি ঐতিহাসিক গুলাবঃ
অটঃ এবার দেখি ফুলেও রঙ করা হয়, আজব। আপনারা জান্টুসরে গুলাব দিয়ার আগে ঘইসা ঘুইসা টেষ্টু কইরা লইয়েন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।