আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নিউ জিল্যান্ডকে বিধ্বস্ত করে বিশ্বকাপে মেক্সিকো

প্রথম লেগে নিজেদের মাঠে ৫-১ গোলে জিতেছিল দলটি। দুই লেগ মিলে ব্যবধান দাঁড়িয়েছে ৯-৩।
উত্তর ও মধ্য আমেরিকা এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলের সবচেয়ে সফল দল মেক্সিকো প্রথম আসরসহ এর আগে মোট ১৪ বার বিশ্বকাপে খেলেছে। ১৯৯৪ সাল থেকে টানা পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলেছে তারা। তবে এবার বাছাইপর্বে ধারাবাহিক ব্যর্থতায় শঙ্কায় পড়ে যায় তারা।


বাছাপর্বে নিজেদের শেষ খেলায় কোস্টারিকার বিপক্ষে ২-১ গোলে হেরে যাওয়ায় মেক্সিকোর বিশ্বকাপে খেলার স্বপ্ন প্রায় শেষ হতে চলেছিল। তবে পানামার বিপক্ষে শেষ মুহূর্তের দুই গোলে যুক্তরাষ্ট্র ৩-২ গোলে জেতায় ভাগ্যক্রমে পানামার বদলে প্লে অফে খেলার সুযোগ পায় মেক্সিকো।
আর সুযোগ পেয়ে প্রথম ধাপেই বাজিমাত করে তারা। ওশেনিয়া অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন নিউ জিল্যান্ডকে প্রথম লেগে বিশাল ব্যবধানে হারানোর পর ফিরতি লেগে চরম নাটকীয় কিছু না ঘটলে মেক্সিকোকে আটকানোর সাধ্য ছিল না।
মঙ্গলবার ওয়েলিংটনের ওয়েস্টপ্যাক স্টেডিয়ামে প্রথমার্ধে ১৯ মিনিটের ব্যবধানে তিন গোলে এগিয়ে যায় অতিথিরা।

১৪, ২৯ ও ৩৩ মিনিটে গোল তিনটি করেন পেরাল্তা।
৮০ ও ৮৩ মিনিটে স্বাগতিকদের মিডফিল্ডার ক্রিস জেমস ও ফরোয়ার্ড রোরি ফালোন দুটি গোল ফিরিয়ে দিলেও তাতে ম্যাচে কোনো প্রভাব পড়েনি।
৮৬ মিনিটে মেস্কিকোর পক্ষে চতুর্থ গোলটি করেন মিডফিল্ডার কার্লোস রদ্রিগেস।
ফলে দুই ম্যাচের জন্য দায়িত্ব পাওয়া কোচ মিগুয়েল হেরেরাকে সফলই বলতে হবে। কারণ প্লে অফ ধাপ উতরানোর দায়িত্ব কাঁধে পড়লেও প্রস্তুতির জন্য তিনি সময় পেয়েছিলেন এক মাসেরও কম।

তবে এই অল্প সময়েই তিনি সাফল্য এনে দিয়েছেন, যা পারেনি আগের তিন কোচ।
গত ১৮ অক্টোবর ছয় সপ্তাহের মধ্যে চতুর্থ কোচ হিসেবে মেক্সিকোর দায়িত্ব পান হেরেরা।
এই অঞ্চল থেকে বিশ্বকাপের টিকেট পাওয়া অন্য তিনটি দেশ হলো, যুক্তরাষ্ট্র, কোস্টারিকা ও হন্ডুরাস।

সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।