স্বাধীন বাংলাদেশে জন্ম
যখন বাবরী মসজিদ ভেঙ্গে রাম মন্দির বানানো হলো সেইসময় পুরো ভারতে একটি দাঙ্গা/রায়োট বেধেছিল। বাংলাদেশেও এর প্রভাব পড়তে ধরলেও এদেশের অসাম্প্রদায়িক চেতনা তা রুখে দেয়। কোন রকম বড় ম্যাসাকার হয়নি। এরপরবর্তীতে অনেকবার এদেশে পরিকল্পিতভাবে চেষ্টা করা হয়েছে সংখ্যালঘুদের উপর আঘাত করে ধর্মীয় গোষ্টিগুলোর ঘাড়ে দায় চাপাতে। কিন্তু সেখানেও সফল হতে পারে নি।
দৃষ্টান্ত রয়েছে সেই দলগুলোই মন্দির পাহারা দিয়েছে সংখ্যালঘুদের বাড়ি পাহারা দিয়েছে যাতে করে তাদের ঘাড়ে সে সব দায় এসে না পড়ে।
সম্প্রতি পাবনা বরিশাল সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় সংখ্যালঘু নির্যাতনের শিকার হয়েছে এবং সেখানে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আর সেই দায় বরাবরের ন্যায় একটি বিশেষ দলের ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করেছে মিডিয়া এবং করেই যাচ্ছে।
এবার ঘটেছে তার বিরুপ। যে দলের উপর দায় চাপানো হয় সেই দলই এবার
বাংলাদেশে বসবাসকারী ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের জানমাল ও উপাশনালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে।
আগামীকাল শনিবার বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দিয়েছে তারা।
সেই দলের বর্তমান চেইন অব কমান্ড থেকে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে তখনই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে সংখ্যালঘুদের দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহার করে। বিশেষ করে তাদের ওপর সাম্প্রদায়িকতার দোষ চাপানোর চেষ্টা চলে। কিন্তু জাতির কাছে স্পষ্ট তারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয়। বরং কেউ হামলা করলে তারা তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।