নির্বাচন কমিশন আসন্ন দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন জাতির প্রত্যাশা পূরনের লক্ষ্যে নির্বাচনের বিধিবিধান রেখে একটি তফসিল ঘোষণা করেছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার একটি যুগোপযুগি তথ্য বহুল ও তাদের চিন্তা চেতনা সংবিধান অনুযায়ী প্রকাশ করেছেন যা জাতি খুবই খুশি। তফসিল ঘোষণার পরপরই সারাদেশে আনন্দ উল্লাস ও মিষ্টি বিতরণে সকলেই মশগুল হয়ে উঠে।
এখন, জনগণের কথা হলো বিএনপি কেন নির্বাচনে আসবে না? সকল দল যদি নির্বিগ্নে আসতে পারে তাহলে বিএনপি এতো তামাশা করছে কেন এটাই জাতির প্রশ্ন। বিএনপির মাগুরা মার্কা নির্বাচন হলে এখন কি আবার হবে? না সেটা হবেনা কারন আওয়ামী নেত্রী ওই ধরনের নির্বাচনে বিশ্বাসী নয়।
তাই দেশ ও জাতির স্বার্থে বিএনপিকে নির্বাচনে আসা বড় জরুরি। বিএনপির কিসের ভয় তাদের যদি এতোই জনপ্রিয়তা থাকে তাহলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। নিজেদের সাহসিকতা ও জনপ্রিয়তা যাচাই করুক তাহলে বিশ্বের কাছে এক নজির বিহীন ঘটনা হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে ও গণতন্ত্র সচল থাকবে।
বিএনপি আজ বুঝতে পারছে আমাদের জনপ্রিয়তার ধ্বস নামছে। এজন্য আওয়ামী সরকার বারবার নির্বাচনে আসার জন্য তাদের কে আহবান করে কোন প্রকার সাড়া দিচ্ছে না।
কারণ তারা দেশের মধ্যে একটা ঘোলাটে পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ফায়দা লুটতে চাই। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে বিএনপি নির্বাচনে আসত কিন্তু যুদ্ধাপরাধী দল তাদের লেজ টেনে ধরেছে কারণ তাদের নেতাকর্মীদের কারাগার থেকে বের করার জন্য বিভিন্ন প্রকার নাশকতা সৃষ্টি করে ফায়দা লুটতে চাই। ফলে আজ বিএনপি খুব কোনঠাসার মধ্যে পড়ে আছে।
এহেন পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশন কি বসে থাকবে! তারা কি কলা খাবে? তাই জাতির প্রত্যাশার পূরণের লক্ষ্যে সকল দলকেই নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করা উচিত। তাহলে দেশের ভাবমূর্তি সঠিক থাকবে।
টিকে থাকবে গণতন্ত্র। দেশ ও জাতি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে। সুতরাং জনগণ এ অবরোধ প্রত্যাখ্যান করেছে। যতই লাফালাফি করুক না কেন বাংলার মাটিতেই নির্বাচন হবেই হবে। তাই সাধু সাবধান!!!!! বিএনপি এভাবে কলা খেয়ে খেয়ে রাস্তায় আর খোলস ফেলনা তাহলে কিন্তু নিজে নিজেরাই পিচলে পড়বে তাতে অন্য কারো ক্ষতি হবেনা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।