উপাচার্য আমিনুল ইসলাম ভূঁইয়াও বলেছেন, বুধবার অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের বৈঠকে সমন্বিত পরীক্ষা পদ্ধতির বিষয়ে আলোচনা করবেন তারা। অ্যধাপক জাফর ও ইয়াসমিন পদত্যাগপত্র ফিরিয়ে নেবেন বলেই তিনি আশা করছেন।
একই আশার কথা শোনা গেছে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক একে আজাদ চৌধুরীর মুখেও।
“সিলেটের বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ” ব্যানারে একটি পক্ষের বিরোধিতায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শাহজালাল এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করার পর এর প্রতিবাদে সন্ধ্যায় পদত্যাগপত্র দেন দুই শিক্ষক।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও শিক্ষামন্ত্রী নাহিদসহ সংশ্লিষ্টদের ভূমিকা নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন জনপ্রিয় লেখক জাফর ইকবাল।
উপাচার্য়ের সঙ্গে অধ্যাপক জাফরের বৈঠকের পর রাত ১০টায় ইয়াসমিন হক বলেন, “অনেক রিকোয়েস্ট এসেছে, উপাচার্যও বলেছেন। শিক্ষার্থীরাও যে আবেগ দেখিয়েছে তা আমরা আগে ভাবিনি। পদত্যাগপত্র এখনো প্রত্যাহার করিনি। কাল পর্যন্ত ভেবে দেখি। ”
ওই বৈঠকের পর উপাচার্য শিক্ষার্থীদের বলেন, “অধ্যাপক জাফর ইকবালকে অনুরোধ করেছি, পদত্যাগপত্রটি যেন প্রত্যাহার করে নেন।
আগামীকাল সকাল ১১টায় অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের বৈঠক আছে। সেখানে পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা হবে। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।