চাঁদের হাসি বাঁধ ভেঙেছে উছলে পরে আলো । । । ও রজনী গন্ধা তোমার গন্ধ সুধা ঢালো । ।
। ।
বলছিলাম মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার কে নিয়ে।
আমার মনে আছে, আমরা যখন ভার্সিটি তে এডমিশন টেষ্ট দিয়েছিলাম, তখন সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কে গোনায়ই ধরি না, ধুর ওখানে কি আর এক্সাম দিবো ! ওখানে কেউ পড়ে নাকি !
সেই শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ই এখন দেখি এখনকার স্টুডেন্ট দের মাঝে ক্রেজ, তারা শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বলতে পাগল, বুয়েট, ঢাবির পরেই চয়েসে রাখে এই বিশ্ববিদ্যালয় কে।
কে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে কয়েক বছরে আজকের এই অবস্থানে নিয়ে এসেছে ???
উত্তর টা আমি এভাবে দিতে চাই, একজন ''মুহম্মদ জাফর ইকবাল''।
আরো ভালো ভাবে বললে বলবো, এটি তো 'One Man Show '। হা হয়ত আরো কিছু কিছু মানুষ আছে তার সাথে, এই 'কিছু কিছু' মানুষ ভুরি ভুরি আছে এই দেশে, বাকি ডজন তিনেক পাবলিক ভার্সিটি তে, ডজন পাচেক প্রাইভেট ভার্সিটি, তারা যে কত সুন্দর ভাবে পিয়াজ ছুলতে পারে, তা আমরা দেখি হর হামেশাই দেখি !!!
এই দেশে কখনই টেলেন্ট লোকদের সঠিক সম্মান দেখানো হয় নি, কিন্তু যুগ যুগ ধরে এই সুর্যসন্তান রা ঠিকই বেঁচে রয়েছেন সাধারন মানুষরে মাঝে।
আমরা আপনাকে সম্মান দেখাতে পারলাম না স্যার, আমাদের ক্ষমা করবেন। এই দেশে ভালো কাজ করাটা খব খুব কঠিন, পাবলিকের খারাপ খাইতে খাইতে এখন ও ভালো জিনিস হজম করার মত ক্ষমতা হয় নি।
আমি হলফ করে বলতে পারি, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বছর পাচেকের ভিতরই তার আগের রুপে ফিরে যাবে, যদি জাফর ইকবাল স্যার ওখান থেকে চলে আসেন।
আরো অন্তত একটা জেনারেশন লাগবে, আমাদের সভভো হতে, ততদিন বেঁচে থাকবেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।