প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা রংপুর-৬ ও গোপালগঞ্জ-৩ আসন থেকে আগামী দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন। প্রার্থীদের মধ্যে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, সাবেক ফুটবলার ও ক্রিকেটার রয়েছেন। এছাড়াও নবম সংসদের আওয়ামী লীগের অধিকাংশ সাংসদ এবারও মনোনয়ন পেয়েছেন। পদ্মা সেতুর কেলেঙ্কারির কারণে মন্ত্রীত্ব হারানো আবুল হোসেন এবার মনোনয়ন পাননি। আজ শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণার সময় দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এ কথা জানান।
এ সময় দেওয়া বক্তব্যে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আরও বলেন, তৃণমুলের মতামতের ভিত্তিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মনোনয়ন করা হয়েছে।
আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। আশা করি সকল রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নেবেন। সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগ একটি বৃহত্ দল।
প্রায় ২ হাজার ৬০০ জন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়ে ফরম তুলেছেন। এরা প্রত্যেকেই মনোনয়ন পাওয়ার যোগ্য। তবে যেহেতু আসন মাত্র ৩০০, তাই অনেক যোগ্যকে দেওয়া সম্ভব হয়নি। তিনি বলেন, এটা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন। মহাজোটের পরে ঘোষণা করা হবে।
চূড়ান্ত প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন—পঞ্চগড়-১ মো. মজাহারুল হক প্রধান। পঞ্চগড়-২ নুরুল ইসলাম সুজন। ঠাকুরগাঁও-১ রমেশ চন্দ্র সেন, ঠাকুরগাঁও-২ দবিরুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-৩ ইমদাদুল। দিনাজপুর-১ গোপাল চন্দ্র, দিনাজপুর-২ খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দিনাজপুর-৩ ইকবালুর রহিম, দিনাজপুর-৪ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, দিনাজপুর-৫ মুস্তাফিজুর রহমান ফিজার, দিনাজপুর-৬ শিবলী সাদিক। নীলফামারী-২ আসাদুজ্জামান নূর, নীলফামারী-৩ গোলাম মোস্তফা, নীলফামারী-৪ মারুফ সাকলাইন এবং লালমনিরহাট-১ মোতাহার হোসেন।
(বিস্তারিত আসছে...)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।