এই পাঁচজনের কেউই 'বিগ বস' জেতেননি। কিন্তু প্রত্যেকেই মুখের জোরে কান ঝালাপালা করেছেন ঘরের অন্যদের। কেউ কেউ এদেরকে 'বিগ বস'-এর 'আগ্নেয়গিরি' বলে থাকেন। 'বিগ বস'-এর সেই পাঁচ 'আগ্নেয়গিরি'-কে নিয়ে এই প্রতিবেদন।
ডলি বিন্দ্রা: ডলির আগ্নেয়গিরির মতো রাগ ছড়িয়ে পড়তো সারা ঘরে।
শ্বেতা তিওয়ারি, সমীর সোনির সঙ্গে ডলির পায়ে পা লাগিয়ে ঝগড়া ছিল সেই সময়ের সবচেয়ে বড় খবর। বিগ বসের ঘরে আসার আগে অখ্যাত ডলিকে অভাবনীয় খ্যাতি দিয়েছিল তার জিভের ধার।
ইমাম সিদ্দিকী: ইমামের অদ্ভুত আচরণে ঘরের অন্য লোকেদের নাভিশ্বাস ওঠার উপক্রম হয়েছিল। নিরাহুয়ার সঙ্গে খারাপ আচরণের জন্য ঘর থেকে বেরিয়ে যেতে হয় ইমামকে। পরে ক্ষমা চেয়ে ফিরে আসেন ইমাম।
যদিও স্বপ্না ভবানীর সঙ্গে তার লাগাতার কথা কাটাকাটি ছিল বিগ বসের ঘরের নিয়মিত বিনোদন।
রাখি সওয়ান্ত: ইন্ডাস্ট্রিতে আসার পর থেকেই ড্রামা কুইনের কপিরাইট নিয়ে নিয়েছেন রাখি। বিগ বসের ঘরে রাখি ছিলেন মিছরির ছুরি। যাদের জন্য সামনে চোখের জলও ফেলতেন তাদের পিছনেই বাপবাপান্ত করে ছেড়েছেন রাখি। অমিত সাধের প্রেমেও পড়েন।
পরে অবশ্য অস্বীকার করে জোর গলায় ঘোষণা করেন অভিষেক আওয়াস্তির সঙ্গে তার সম্পর্কের কথা।
সম্ভাবনা শেঠ: সম্ভাবনার ঝগড়ুটে স্বভাব আর রাজা চৌধুরীর সঙ্গে নিয়মিত কথা কাটাকাটির জেরে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন বিগ বসের ঘরের বাকিরা। বিগ বসের প্রথম সিজনের রাখি সওয়ান্তের যোগ্য উত্তরসূরী ছিলেন দ্বিতীয় সিজনের সম্ভাবনা।
রাজা চৌধুরী: ভয়ঙ্কর রাগ আর আজগুবি আচরণের জন্য বিগ বসের ঘরের ত্রাস হয়ে ওঠেন রাজা। ঘরের বাইরে বেরোনোর জন্য পাঁচ বারের জন্য নমিনেটেড হয়ে রেকর্ড করেছিলেন রাজা।
কিন্তু প্রতিবারই দর্শকদের ভোট বাঁচিয়ে দেয় রাজাকে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।