সোমবার মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার সময় শেষ হওয়ার পর নির্বাচন কমিশনের পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, আটটি আসনে একজন করে প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
প্রধান বিরোধী বিএনপি ও তাদের মিত্রদের অনুপস্থিতিতে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিসহ ১৫টি দলের ১১শ’ প্রার্থী ৩০০ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
মহীউদ্দীন খান আলমগীর চাঁদপুর-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, যেখানে আর কোনো প্রার্থী নেই। তার মতোই মৌলভীবাজার-৪ আসনে আসনে সংসদের প্রধান হুইপ আব্দুস শহীদ একক প্রার্থী।
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের ছেলে রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিকের সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য কেউ মনোনয়নপত্র জমা দেননি।
কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগমও মানিকগঞ্জ-২ আসনে একমাত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
লালমনিরহাট-২ আসনে নুরুজ্জামান আহমেদ, টাঙ্গাইল-৩ আসনে আমানুর রহমান খান, নোয়াখালী-২ আসনে মোর্শেদ আলম এবং যশোর-১ আসনে আফিল উদ্দিন একক প্রার্থী।
আটটি আসনে একক প্রার্থী থাকলেও মনোনয়নপত্র যাছাই-বাছাইয়ে বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে। তাই ঘোষিত তফসিল বহাল থাকলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এদের নির্বাচিত হওয়ার জন্য ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।