আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

লুল পোলাপাইন তাইলে কৌতুক পরেন (২৩+)



**বাজার করে আসার পথে ববের গাড়ি খারাপ হয়ে গেলো। সে গাড়ি থেকে নেমে এল। তার ফার্মটা কাছেই। হেটে যেতে মিনিট দশেক লাগবে। সে আপাতত গাড়িটা ফেলে রেখে চলেই যেতে পারত।

পরে মেকানিক নিয়ে এসে ঠিক করা যেত গাড়িটা। কিন্তু সমস্যা হল সাথে কিছু বাজার আছে। একটা বড় হাঁস, দুইটা মুরগি, একটা বালতি আর চার লিটার রঙের ডিব্বা। এতগুলা জিনিস কিভাবে নেয়া যায় সে বুঝে উঠতে পারছে না। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে সে এটা নিয়ে ভাবছে, এমন সময় খুব সুন্দর এক মেয়ে তাকে জিজ্ঞেস করল, -আচ্ছা, ৭৭ নম্বর ফার্মটা কোনদিকে? -৭৭? আমার ফার্মের পাশেই।

হেটে যেতে বড়জোর দশমিনিট লাগবে। আমিই আপনাকে সাথে নিয়ে যেতাম কিন্তু একটা হাঁস, দুইটা মুরগি,বালতি আর রঙের কৌটা নিয়ে হাটতে পারছি না। -এক কাজ করেন। রঙের কৌটাটা নেন বালতির ভিতর। মুরগি দুইটা নেন দুই বগলে আর হাঁসটা নেন আরেক হাতে।

বব তাই করল। পথে কথাবার্তায় মেয়ের নাম জানা হল লিসা। বয়স ১৮। সে যাচ্ছে কাজিন জনের বাসায়। পথের এক জায়গায় বব বলল, এই ওয়ালটার পাশ দিয়ে একটা শর্টকাট আছে।

এখান দিয়ে গেলে তাড়াতাড়ি হবে। লিসা বলল, কিন্তু খুব নির্জন মনে হচ্ছে পথ। -তাতে কি? -আপনি একজন যুবক। আমি একজন তরুনী। ধরেন, আপনি যদি নির্জনে আমার সাথে অন্য রকম শুরু করতে চান? -হা হা হা! আমার একহাতে বালতি, যেটার ভিতর রঙের কৌটা, আরেক হাতে হাঁস।

দুই বগলে দুইটা মুরগি। আমি এই অবস্থায় কিভাবে আপনার সাথে জোর করে কিছু করতে পারি? -ধরেন, আপনি বালতি থেকে রঙের কৌটাটা বের করে সেটা উল্টিয়ে হাসটা রাখলেন। হাসটা যেন না পালাতে পারে সেজন্য রঙের কৌটাটা বালতির ওপর রাখলেন। তাহলেই হল। -ভুল করছেন।

দুইটা মুরগি আছে যে, সেগুলার কি করব শুনি? একটু হেসে লিসা বলল, মুরগি দুইটা না হয় আমিই ধরে রাখলাম। ** মেয়দের ব্রেস্ট স্ট্রোক সাতার প্রতিযোগিতা চলছে। সেখানে বিশাল বক্ষা এক তরুনী অংশ নিচ্ছে। হুইসেল দেয়ার পর সবাই ঝাপিয়ে পড়েছে পানিতে। সুইমিং পুলের এক মাথা থেকে আরেক মাথায় গিয়ে সবাই চলে এসেছে।

শুধু বিশাল বক্ষা তরুনী ডুবে আর ভেসে ভেসে অনেক কষ্টে সাতরিয়ে যাচ্ছে। সে আগাচ্ছে একটু একটু করে। বাকি প্রতিযোগিরা সাতার শেষ করে তোয়ালে দিয়ে পানি শুকিয়ে নিচ্ছে। আর তরুনীটি সাতরিয়েই যাচ্ছে। বলা বাহুল্য টিভি ক্যামেরা নিয়ে সাংবাদিকরা চলে এসেছে।

এরা চায় ত ফানি জিনিস। আর এই মেয়ে মাত্র (!) আধাঘন্টা দেরি করে ফেলছে সাতার শেষ করতে। যাই হোক এক সময় সে সাতার শেষ করে। সাংবাদিক খুব আগ্রহ নিয়ে তার দিকে মাইক্রোফোন বাড়িয়ে দিয়ে প্রশ্ন করে- -মিস। ব্রেস্ট স্ট্রোক সাতারের এই আইটেমে প্রথম প্রতিযোগি তিনমিনিটে সাতার শেষ করেছেন।

আপনার পয়ত্রিশ মিনিট লাগার কারন কি? তরুনী হাপাতে হাপাতে উত্তর দিল, আমি সেই রকম মানুষ না যারা হেরে গিয়ে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে চিটিং এর অভিযোগ আনে। কিন্তু আমি শিওর , আমি বাদে বাকি সবাই সাতারের সময় হাত ব্যবহার করেছে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।