অপু দ্যা গ্রেট............
ঐশীর সামনে ও-লেভেল দিবে, এক্সাম নিয়ে তার কোন চিন্তাই নেই, চিন্তা যা তা তার হাউজ টিউটর অমিয়'র, রেজাল্ট খারাপ তো টিউশনী নট।
ঐশীর বেশি সময় নিয়ে টেবিলে বসে থাকার মত ধর্য বা সময় কোনটিই নেই, কিন্তু তার বেকার টিউটরের জীবিকা যেনো রিস্কে না পরে সেই হেতু টেবিলে বসে থাকে, কিন্তু এভাবে আর কতক্ষন বসে থাকা যায়। সে বলে
"সার আই নিড আ ব্রেক"
টিউটর দের সবদিকেই তাল মিলিয়ে চলতে হয় বিধায় অমিয় ওকে বলে.....মিনিট দশেক পরে ঐশী টেবিলে আসে, সিগারেটের গন্ধের সাথে খোর টিচারের পরিচয় বা পিড়িতি ভালোই আছে, কিন্তু এই গন্ধ সেই গন্ধ নয়, গন্ধের উৎকটে টেকাই দায়....!
রুপালী বর্নের ষোড়সী ঐশী, পরেছে হাফ-পান্ট আর হাতা কাটা ফতুয়া, সেটা বড় কথা নয়, হাতে যে তার কত টি কাটার দাগ, সেটা গুনে গুনে বলতে হবে। কেন এমন ? কিসের হেতু মেয়েটা এমন !!?
ঐশীর বাবা একটা ফার্মের মালিক, এখন অনেক অনেক টাকা তার,কিন্তু সে ছিলো মিডল ক্লাস ফেমিলীর সন্তান । মাঝে মাঝেই দেশের বাইরে যেতে হয়, দুই তিন মাস খবর থাকে না, দেশে থাকলেও বাসায় ফেরার কোন স্টেশন ঠিক থাকে না । আর ওর মা এখন আর ওর বাবার সাথে থাকে না। বেক-ডেটেট জামাই, সন্ধার পার্টি তে যাওয়ার ফুসরত নেই, করেছে বড়লোকের মেয়ে বিয়ে, তার উপর মেয়ে মানুষকে কিভাবে অয়লিং করতে হয়, সেটাও জানে না, ভদ্রমহিলা কেন থাকবে ঐ লোকের সাথে !!! তার চেয়ে যে সব পুরুষ পার্টি মাতাতে পারে, ভদ্রমহিলা কে ভালোভাবে তৈল দিতে পারে, তাদের সাথে বেডে যেতেই বেশি কমফোর্ড ফিলকরে ঐশীর মা! ঐশীরা এসব বুঝে !
ও লেভেলের একটা মেয়ে অথচ গাজায় আসক্ত, অমিয় অবাক হয় না, কারন অমিয় জানে কেন ঐশীরা এমন হয় !
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।