এক প্রতিবেদনে ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ‘বেক - বারিড অ্যালাইভ’ সিনেমাটি সুইডেনের বিটটরেন্ট সাইট সুয়িবিটসে শেয়ার করা হয়েছিল। ২০১১ সালে ওই সিনেমা শেয়ারের পরপরই সাইটটি বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং গ্রেপ্তার করা হয় আপলোড করা ব্যক্তিকে, যিনি সাইটটির মডারেটরও ছিলেন। তবে আপলোডারের পরিচয় গোপন রাখা হয়েছে খবরে।
তদন্তে বেরিয়ে আসে ২৮ বছরের ওই ব্যক্তি সাইটটিতে আরও ৫১৭টি সিনেমা এবং টিভি শো আপলোড করেছিলেন। তাতে বলা হচ্ছে, সুইডেনের ‘সবচেয়ে নিকৃষ্ট পাইরেট’।
এ প্রসঙ্গে অ্যান্টি-পাইরেসি সংস্থা লিগাল অ্যালায়েন্স-এর আইনজীবী হেনরিক পন্টেন জানিয়েছেন, এই উচ্চমাত্রার ক্ষতি থেকেই বোঝা যায় নির্মাতারা এবং স্বত্বাধিকারীরা অবৈধ ফাইল শেয়ারিংয়ের কারণে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হন।
তিনি আরও জানিয়েছেন, তাদের হাতে বেশ কিছু প্রক্রিয়া রয়েছে, যা ব্যবহার করে এক বা একাধিক পাইরেসির শিকার সিনেমার জন্য ক্ষতিপূরণ আদায় করা সম্ভব।
যে সিনেমাটি আপলোডের জন্য তিনি গ্রেপ্তার হয়েছিলেন সেটি ২০০৯ সালে জার্মানিতে মুক্তি পেয়েছিল এবং ২০১০ সালে সুইডেনে মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল। সিনেমাটির লাইসেন্স থেকে শুরু করে ভিডিও মান ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার বিষয়গুলোও বিবেচনা করে তাকে এ বিশাল অংকের জরিমানাটি করা হয়েছে বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে গার্ডিয়ান।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।