দেশের অবস্থা আজ '৭১ থেকে ভিন্ন নয়। তিনি বলেন. নির্বাচনকে সামনে রেখে সহিংস পরিস্থিতি তৈরি হয়নি বরং সহিংসতা হচ্ছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার থামানোর জন্য। আমাদের প্রধান বিবেচ্য, স্বাধীন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস। এর বাইরে গিয়ে কারও সঙ্গে আপস-মীমাংসা হতে পারে না। দেশে ইরান ও সিরিয়ার মতো সহিংসতার ক্ষেত্র প্রশস্ত হচ্ছে।
যদি রাজনৈতিক দলগুলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেন, তবেই সংলাপ হতে পারে। তবে যারা একজন যুদ্ধাপরাধীর বিচারের রায় কার্যকর হওয়ার পরও অভিপ্রায় প্রকাশ করেনি তাদের সঙ্গে সংলাপ হলে সেটি হবে পরাজিতদের সংলাপ। আমাদের মনে রাখতে হবে কিছু অর্জন করতে হলে আমাদের কিছু দায়িত্ব ভাগাভাগি করতে হবে। এ জন্য নৈতিক সাহস প্রয়োজন। দুই মাস আগেও দেশের পরিস্থিতি ভালো ছিল।
কিন্তু এখন বাংলাদেশ ১০টি সন্ত্রাসপ্রবণ রাষ্ট্রের একটি। মূলত এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে কেন্দ্র করে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।