একদল আজকে ভোট দেয় নাই কারন তারা বিএনপি জামাত সমর্থক, আরেক দল ভোট দিছে কারন তারা সমর্থন করে আওয়ামিলীগ কে.
কিন্তু এদের ছাড়াও আরও দল আছে, একদল ভোট দিছে সন্ত্রাস, মানুষ পোড়ানো আর রাজাকারের বিরুদ্ধে. ভয় পেয়ে ভোট দেয় নাই অনেকে, ভোট দেয়া না দেয়া একই কথা ভেবে অনেকে ভোট দেয় নাই.
আরেকটা দল, যারা আমার মতে সংখায় সিমিত, তারা ভোট দেয় নাই কারন তারা মনে করে মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে তামাশা হইতেছে এই নির্বাচন, দেশের অধিকাংশ মানুষকে অপমান করা হইতেছে এই নির্বাচন, আমি এই দলে. সরি জাফর ইকবাল স্যার, আপনার সাথে আমি একমত নই. এই ভোট বন্ধ হওয়া দরকার ছিলো. এই ভোট আমাদের তরুন প্রজন্মের অপমান যারা ৭১ এর চেতনায় জাগ্রত হয়েছিলো. স্বাধীন দেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতা সবার থাকা উচিত, তা সে মানুষ হোক আর মানুষরুপী রাজাকার হোক. আজকের ভোটের মাধ্যমে পরাজয় ঘটছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধ্বজাধারীদের, উসকে দেয়া হইছে প্রতিক্রিয়াশীলদের, যাদের নির্মুল করা যায় একমাত্র সুষ্ঠু এবং সবার অংশগ্রহনে নির্বাচনের মাধ্যমে. তখন বিএনপি জামাতের বিরুদ্ধে একেকটা ভোট হইতো তাদের মানুষ পোড়ার রাজনিতীর জবাব, সেটা হইতো রাজাকারদের সাথে জোট করার উপলদ্ভি. ভবিষ্যতে আর কেউ রাজাকারদের সাথে জোট করার সাহস করতো না.
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।