মুসা খন্দকার ,তাঁর ছেলে মাসুদ খন্দকার ও মকবুল হোসেন এদের অপরাধ এরা নৌকায় ভোট না দিয়ে লাঙ্গল মার্কায় ভোট দিয়েছে। আর এর কারণে এদর সহ্য করতে হয়েছে চাপাতী আর মার দা’র কোপ। অসহ্য যন্ত্রনা ভোগ করে মৃত্যু বরন করতে হয়েছে তাদের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার তো ঝুনা..ঝুনা কমিউনিস্টদের সাথে শলা-পরামর্শ করতে করতেই দিন চলে যাচ্ছে.. যদি সময়পান তাহলে ভাববেন প্লীজ!! ৭৫ সালে আপনার পরিবারকে হত্যার পর আপনার যতটা কষ্ট হয়েছিলো ..মুসা খন্দকার আর মকবুল হোসেনের পরিবারেরও ঠিক ততটাই কষ্ট হচ্ছে। আপনী যেমন ১৫ আগষ্ট এলে টিস্যু পেপার দিয়ে এখনো চোখ মোছেন.. এদের পরিবার ও যতদিন বেচে থাকে ৬ জানুয়ারী চোখ মুছবে তবে ..তাদের তো দামী টিষ্যু পেপার কেনার টাকা নাই .. হয়তো তারা শাড়ীর আচল আর জামা দিয়েই চোখের জল মোছার কাজটা করবে।
আপনার বাবাকে হত্যা করার পর আপনী সাগরে ভেসেছিলেণ ঠিকই তবে টাইটানিক জাহাজে চড়ে..কিন্তু একটিবার ভেবে দেখেছেন!! মুসা খন্দকার আর মকবুল হোসেনের পরিবার সাগরে ভেসেছে ..তাদের ধরে থাকার মত একটা খড়-কুটাও নাই..।
প্রধানমন্ত্রী আপনি দেশের সর্বে সর্বা আপনি চাইলে অনেক কিছুই করতে পারেন ... দোহারের ঘটনার বিচার , স্কুল পোড়ানোর বিচার, সংখ্যালঘুদের উপর হামলা কারীদের বিচার...। জামাত-শিবির না থাকলে এই দেশের যেমন কিছু যায় আসে না তেমনী আব্দুল মান্নান খানের মত দুই একটা বেজন্মা.. মায়ের বেজন্ম ...জারজ সন্তান না থাকলেও দেশ এবং আওয়ামীলীগের কিছু হবে না..। প্লীজ মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ভাববেন!!! একজন বেজন্মা আব্দুল মান্নান থেকে মুসা খন্দকার আর মকবুল হোসেনের পরিবার আমি মনে করি আপনার কাছে অনেক বড় হওয়া উচিৎ!!!! বাকিটা আপনার উপর। ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।