তৃতীয় ম্যাচে ব্রাদার্সের এটা প্রথম জয়। আগের দুই ম্যাচে ঢাকা আবাহনীর কাছে ১-০ এবং শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাবের কাছে ৪-১ গোলে হেরেছিল তারা।
রোববার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিল ব্রাদার্স। বল দখলের লড়াইয়েও এগিয়ে ছিল তারা।
১৯ মিনিটে এগিয়ে যেতে পারতো ব্রাদার্স।
কিন্তু মিডফিল্ডার জুয়েল রানার পাস ঘানার ডিফেন্ডার ইসা ইউসুফ ফাঁকায় পেয়ে গেলেও বল তুলে দেন গোলরক্ষক বিপ্লব ভট্টাচার্য্যর হাতে।
অনেক অপেক্ষার পর ব্রাদার্সের জয়সূচক গোলটির জন্ম ৭৩ মিনিটের সময়। নাইজেরীয় স্ট্রাইকার কেস্টার আখনের বাড়ানো বল ধরে বক্সের ঠিক বাইরে থেকে অসাধারণ শটে লক্ষ্যভেদ করেন তরুণ ফরোয়ার্ড রুবেল মিয়া (১-০)।
গত মৌসুমে ‘ট্রেবল’ অর্থাৎ তিনটি শিরোপাজয়ী শেখ রাসেলের সামনেও গোল করার সুযোগ এসেছিল। ৩৯ মিনিটে মরক্কান ফরোয়ার্ড ইউনেস রক্সের ক্রস থেকে স্ট্রাইকার মিঠুন চৌধুরী গোলরক্ষককে একা পেয়েও শট নেন পোস্টের বাইরে।
৫৭ মিনিটে ম্যাচের সবচেয়ে সহজ সুযোগ নষ্ট করেন রক্স। মাঝমাঠ থেকে বল পেয়ে, শেখ রাসেলের ডিফেন্ডারদের ফাঁকি দিয়ে বক্সে ঢুকে পড়লেও বল জালে পাঠাতে পারেননি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।