শনিবার গণভবনে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “আমি ধন্যবাদ জানিয়েছি বিরোধী দলীয় নেতাকে চার সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ নেয়ার জন্য। আশা করি আগামী নির্বাচনেও তিনি অংশ নেবেন। ”
তবে বিরোধী দলের দাবি অনুযায়ী নির্দলীয় সরকারের অধীনে যে আগামী সংসদ নির্বাচন যে আওয়ামী লীগের অধীনেই হচ্ছে, তা আবারো স্পষ্ট করেছেন শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, “অন্যান্য দেশে যেভাবে নির্বাচন হয়, সেভাবেই হবে। … ভোট দেবার মালিক জনগণ।
ভোট দিলে আছি না হলে নাই। ”
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনের ফলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন নির্বাচিত সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে।
দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে না বলে দাবি করে আসছে বিরোধী দল। তবে সাংবিধানিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে একটি নির্বাচিত সরকার থেকে আরেকটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী।
সকালে গণভবনে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে মত বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা অত্যন্ত জরুরি।
কোথাও থেকে তা শুরু করতে হবে। জনগণ তাদের গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক অধিকার যাতে প্রয়োগ করতে পারে। ”
আগামী ১৫ জুন রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের তারিখ রয়েছে। বিগত কয়েকটি স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী না দিলেও এবার চার সিটিতে বিরোধী দল সমর্থিত প্রার্থীরা অংশ নিচ্ছেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।