সত্য পথের অনুসন্ধানি
সার্জেন্ট আলাউদ্দীন ও হেলালের কারণে এই বিশাল অস্ত্রের(দশ ট্রাক) চালানটি আটক হলেও তাঁরা পুরস্কৃত হননি। বরং এ দুজনকে (তৎকালীন জজ মিয়া সরকার) সাজানো অস্ত্র মামলায় গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠানো হয়। মামলা নিষ্পত্তির আগেই তাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়। জানা গেছে, গ্রেপ্তার অবস্থায় শারীরিক নির্যাতনে সার্জেন্ট হেলালের বাঁ পা ভেঙে যায়। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর দাবি, আটক অস্ত্র নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাজানো বিষয়ের বাইরে কেউ যাতে ভবিষ্যতে মুখ না খোলে, এ জন্য ‘শিক্ষা’ দিতে বেছে নেওয়া হয় হেলাল ও আলাউদ্দীনকে।
সকাল থেকে অস্ত্র আটক বিষয়ক প্রথম আলোর নিউজ গুলি পড়তে ছিলাম। অনেক কিছু জানলাম যে গুলা আসলে আমাদের চোখের আড়ালেই ঘটে। দক্ষিণ এশিয়ার স্থিতিশীলতা বিঘ্ন করার কাজে কেউ জড়িত থাকাটা নিশ্চয় কারো কাম্য হতে পারে না। এই সব নিউজের মধ্যে আমার চোখ যে অংশে আটকে গেলো সেটা উপরের কথা গুলা। এত বড় অস্ত্র চালান আটক করেও হিরো হতে পারেননি হেলাল এবং সার্জেন্ট আলাউদ্দিন? খুবই অবাক হলাম যখন জানলাম সার্জেন্ট হেলালের পাই ভেঙ্গে দেয়া হয়েছে।
আলাউদ্দিনের খবর জানি না। কেউ এখন এদের অবস্থা সম্পর্কে জানলে জানাবেন। আশা করবো বর্তমান সরকার এদেরকে রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ পুরস্কারের ভুষিত করবে।
এই পোস্ট লিখতে লিখতে এই মামলার রায় হয়েছে। আশা করবো ভবিষ্যতে বিএনপি সরকার এই সব মরণাস্ত্র এবং দক্ষিণ এশিয়ার স্থিতিশীলতা নিয়ে আর খেলা খেলবেন না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।