আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হাম রুবেলা নামক টিকা বানানো হয়েছে ভারতের সিরাম (serum) institute থেকে, এখন তা খেয়ে শিশুরা অসুস্থ হয়ে পড়ছে



বাংলাদেশে হাম রুবেলা নামক টিকাদান কর্মসূচী চলছে। এ কর্মসূচিতে টিকা দেয়া হবে ৫ কোটি ২০ লক্ষ শিশুকে। এ কর্মসূচীতে জন্য টাকা এসেছে ইহুদীদের একটি দাতব্য সংগঠন Gavi Alliance থেকে । তারা বাংলাদেশ সরকারকে ৩৯ মিলিয়ন ইউএস ডলার (প্রায় ৩১২ কোটি টাকা) দিয়েছে। তবে মাধ্যম ছিল ইউনিসেফ।

আর সেই টাকা দিয়ে বাংলাদেশ সরকার ঔষধ বানিয়েছে ভারতের সিরাম (serum institute) থেকে। আর বাংলাদেশ সরকারও এই কর্মসূচী বাস্তবায়নের নামে বাজেট থেকে ৫১৩ কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এই প্রগ্রামটির সহযোগীতায় আছে আরো দুটি ইহুদীবাদী ফ্রিমেসনিক সংগঠন রোটারি ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল এবং লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল।
এটাযে বাংলাদেশে শিশুহত্যার একটি বিশাল চক্রান্ত তা কিন্তু খবর আসতে শুরু করেছে।
ইতিমধ্যে ঝিনাইদহে ১ জন, গাজীপুরে ১ শিশু মারা গেছে।

এছাড়া ঝিনাইদহ, টাঙ্গাইল, শেরপুর, গোপলগঞ্জে শত শত শিশু গুরুতর অসুস্থ হয়ে পরেছে।
আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যণ্ত এ আত্মঘাতী টিকা কর্মসূচী চলবে। সবাই প্রত্যেকের আত্মীয় স্বজনকে তাদের বাচ্চাদের টিকা দিতে না করবেন।
উল্লেখ্য gavi নামক সংগঠনটি বিশ্বের ৪৯টি দেশে এই হাম রুবেলার টিকা কার্যক্রম চালাবে। কিন্তু তারা কৌশলে প্রথম গিনিপিগ বানালো বাংলাদেশের ৫ কোটি ২০ লক্ষ শিশুকে।



আরো উল্লেখ্য, গত বছর একইভাবে ভারতীয় কোম্পানি ওলিভ হেলথ কেয়ারের দুষিত ভিটামিন এ ক্যাপসুল খেয়ে হাজার হাজার শিশু অসুস্থা হয়ে পড়ে এবং অনেকে মারা যায়।

ভ্যাকসিনটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) অনুমোদিত, হু কতটুকু নির্ভরযোগ্য:

জাতিসংঘের সহযোগী সংস্থা ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)’, যাকে সবাই ওষধের মাননির্ণয়াক হিসেবে মনে করছে, তারই কার্যক্রম বিশ্বজুড়ে বিতর্কিত। সংস্থাটি মূলত পশ্চিমাদের সা¤্রাজ্যবাদ বিস্তারে অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকে।
১৯৮৭ সালে মার্কিন হেলথ ফেডারেশনের এক কনফারেন্সে বক্তারা বলে যে, “আফ্রিকাকে এইডস দিয়ে ধ্বংস করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ সংস্থাই দায়ী। তাদের দাবি এইচআইচভি ভাইরাস ভাইরাসবিশেষজ্ঞ কর্তৃক (বানর থেকে পাওয়া) রূপান্তরিত হাইব্রিড ভাইরাস, যা সাব সাহারান আফ্রিকান দেশগুলোতে ছড়িয়ে দেয়া হয় ভ্যাকসিনেশনের মাধ্যমে (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আফ্রিকান দেশগুলোতে ১৯৭০ সালে গুটিবসন্ত ভ্যাকসিন ও ১৯৭৮ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত হিপাটাইটিস বি ভাকসিন কার্যক্রম পরিচালিত করে)।


উল্লেখ্য, পৃথিবীতে এইডস ভাইরাসের উৎপত্তিস্থল হিসেবে ধরা হয় আফ্রিকান মহাদেশকে। ২০০৯ সালের হিসেব অনুযায়ী আফ্রিকা মহাদেশ পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার মাত্র ১৪.৫ শতাংশ ধারণ করলেও মোট এএইচআইভি আক্রান্তের ধারন করে ৬৯ শতাংশ এবং এইডস এর কারণে পৃথিবীর মোট মৃত্যুর ৭২ শতাংশ ঘটে এখানেই।

দ্য টাইমস পত্রিকায় ১১ই মে ১৯৮৭ সালে ছাপা এ সংক্রান্ত একটি রিপোর্ট

এছাড়া বিশ্ব পোলিও নির্মূল কর্মসূচি (যা পরিচালিত হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ, রোটারি ইন্টারন্যাশনাল এবং সেন্টারস অব ডিজিজ কন্ট্রোল)তে আফ্রিকার ২২ দেশের ৭৪ মিলিয়ন মানুষকে ভ্যাকসিন দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। কিন্তু উক্ত ভ্যাকসিন নিয়ে বিতর্ক দেখা দিলে তা পরীক্ষার জন্য নেয়া হয় নাইজেরিয়ার পরীক্ষাগারে। সেই সময় গবেষণায় রেরিয়ে আসে ভয়ঙ্কর এক ফলাফল।

ল্যাবরেটরি স্টেটে দেখা যায়, ওই পোলিও ভ্যাকসিনে এস্ট্রোজেন সহ অন্যান্য নারী হরমোন বিদ্যমান, যা ব্যবহার পুরুষের বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টি করবে।

মুসলমানরা ভুলে গেলে চলবে না, ইহুদী-মুশরিকরা মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু। তারা সব সময় চায় মুসলমানদের ক্ষতি করতে। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: “নিশ্চয়ই মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী অতঃপর মুশরিক। ”

সূত্র:
Click This Link
 


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।