আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শেখ রাসেলের দুর্দশা অব্যাহত

৭ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট নিয়ে লিগে শেখ রাসেলের অবস্থান তৃতীয়। গত মৌসুমে তিনটি শিরোপা জয়ী দলটির এটা টানা দ্বিতীয় ড্র। তার আগের ম্যাচে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্রর কাছে হেরেছিল তারা।

এক ম্যাচ কম খেলে ৭ পয়েন্ট নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে বিজেএমসি।

বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ড্র নয়, বরং হারতে পারতো শেখ রাসেল।

ভাগ্যের সহায়তায় একটি পয়েন্ট নিয়ে ঘরে ফিরেছে তারা।

পুরো ম্যাচে প্রাধান্য দেখানো বিজেএমসি দশম মিনিটে এগিয়ে যেতে পারতো। কিন্তু গিনির স্ট্রাইকার ইসমাইল বানগুরার থ্রু ধরে নেয়া স্ট্রাইকার আমিনুর রহমান সজীবের আড়াআড়ি শট ঝাঁপিয়ে পড়ে ঠেকিয়ে দেন শেখ রাসেলের গোলরক্ষক বিপ্লব ভট্টাচার্য্য।

তবে ৪৯ মিনিটে হতাশ হতে হয়নি বিজেএমসিকে। শেখ রাসেলের ডিফেন্ডার রেজাউল ইসলামকে কাটিয়ে, বক্সের ঠিক বাইরে থেকে চমৎকার শটে লক্ষ্যভেদ করেন নাইজেরীয় মিডফিল্ডার স্যামসন ইলিয়াসু (১-০)।



৬২ মিনিটে একটুর জন্য ব্যবধান দ্বিগুণ হতে পারেনি। বানগুরার প্লেসিং শট পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে আসা বিপ্লবকে বিভ্রান্ত করলেও হেড করে শেখ রাসেলকে বিপদমুক্ত করেন অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার রজনীকান্ত বর্মণ।

এর ১১ মিনিট পর খেলার ধারার বিপরীতে সমতা নিয়ে আসে শেখ রাসেল। জ্যামাইকান মিডফিল্ডার রিকার্ডো কাজিন্সের বাড়ানো বল ধরে, বক্সে ঢুকে আলতো শটে গোল করেন স্ট্রাইকার হেদায়েতুল্লাহ রবিন (১-১)।

জাতীয় দল থেকে বাদ পড়া রবিনের এবারের লিগে এটাই প্রথম গোল।

গতবারের লিগে মোহামেডানের হয়ে খেলে কোনো গোল পাননি তিনি।

অনেক দিন পর গোল পেয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন রবিন। খেলা শেষে তিনি বলেন, “গত মৌসুমে মোহামেডানের হয়ে খুব কম ম্যাচেই প্রথম একাদশে থাকার সুযোগ পেয়েছি। তাই নিজেকে ভালোভাবে মেলে ধরার সুযোগ পাইনি। এবার চেষ্টা করবো নিজেকে প্রমাণ করার।

আমি হারিয়ে যাইনি। ”


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।