চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি রোববার ষোলশহরে নিজের বাড়িতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ আহ্বান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে আলোচিত এই মামলা পরিচালনাকারী আইনজীবী চট্টগ্রাম মহানগর পিপি কামাল উদ্দিন আহমেদ,নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিনও ছিলেন।
নগর আওয়ামী লীগের ডাকা এই সংবাদ সম্মেলনে মহিউদ্দিনের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান সাধারণ সম্পাদক নাছির।
“দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলার রায় দিয়েছে। একে আমরা স্বাগত জানাই।
এ রায় ভবিষ্যতের অস্ত্র চোরাচালান ও সরবরাহকারীদের জন্য সতর্কবার্তা। ”
“রায়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তায় তৎকালীন সময়ে নিয়োজিত বিভিন্ন সংস্থার নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের চরম শাস্তি হয়েছে। কিন্তু সে সময়ের নিয়োগকারী এবং ঘটনা নিয়ন্ত্রণকারী ব্যক্তি বা ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনা যায়নি। ”
মহিউদ্দিন বলেন, “ডিজিএফআইয়ের তৎকালীন মহাপরিচালক সাদিক হাসান রুমি তাৎক্ষণিকভাবে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে (খালেদা জিয়া) জানালেও তিনি নীরব ছিলেন। এ নীরবতার অর্থ হল পুরো ঘটনাটি তিনি জানতেন।
”
মামলার পর্যবেক্ষণে উঠে হাওয়া ভবন ও তারেক রহমানের নাম উঠে এসেছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ নেতা মহিউদ্দিন বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে যারাই জড়িত, তারা জাতীয় শত্রু।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা শফিকুল ইসলাম ফারুক, শফর আলী প্রমুখ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।