ঝরেপড়া শিক্ষার্থী এবং যাদের বয়স ১৪ পার হয়ে গেছে, তারা এই বোর্ডের অধীনে উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা নিতে পারবেন।
এতোদিন উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমে এ ধরনের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হলেও ‘একাডেমিক কাজ’ করার জন্য উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা আইনের আওতায় এই বোর্ড গঠন করা হবে।
সোমবার প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ‘উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা আইন- ২০১৪’ এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করলেও পর্যালোচনার জন্য তা ফেরত পাঠিয়েছে মন্ত্রিসভা।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূঁইয়া সাংবাদিকদের জানান, আইন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে আইনটি আবারো মন্ত্রিসভায় উপস্থাপনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
“যেসব শিক্ষার্থী মূল ধারার শিক্ষা নিতে পারেন না তাদের উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা দেয়া হয়। এই শিক্ষা পদ্ধতিকে আইনি কাঠামোয় আনতে আইনটি করা হচ্ছে।”
উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা আইন কার্যকর হলে এর মাধ্যমে একটি শিক্ষা বোর্ড করা হবে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
বর্তমানে উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা অধিদপ্তর কেবল প্রশাসনিক কাজ করে জানিয়ে মোশাররাফ বলেন, বোর্ডের মাধ্যমে একাডেমিক কাজগুলো করা হবে।
এর আগে গত মে মাসে উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা আইনের নীতিগত অনুমোদন দিয়েছিল মন্ত্রিসভা।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।