আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মল ত্যাগকারীকে ধরতে সিসি ক্যামেরা!!!

যখন পেয়েছি পথের দেখা তখন আবার দিকভ্রান্ত হয়ে হারিয়েছি পথ.........




এবার জাতীয় সংসদের অধিবেশন চলাকালেই ভবনের ভেতর পাওয়া গেল মল। রোববার সন্ধ্যা সোয়া ৬টায় সংসদ ভবনের স্পিকার ব্লগের চতুর্থ তলা থেকে পঞ্চম তলায় সাংবাদিক গ্যালারিতে যাওয়ার সিড়িতে দেখা যায়, কেউ সেখানে মলত্যাগ করে রেখেছে। পরে বিষয়টি সংসদের জনসংযোগ কর্মকর্তাকে জানালে তিনি তা পরিস্কার করার ব্যবস্থা নেন।

সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, কোনো কুকর বা বিড়াল একাজ করে থাকতে পারে। তবে তারা একই সাথে একথাও স্বীকার করছেন, ওই স্থানে কুকুর বা বিড়াল প্রবেশ করতে পারার কথা নয়।



এর আগে গত ২৮ জানুয়ারিও একই রকম ঘটনা ঘটে। তা নিয়ে পরিবর্তন-এ একটি প্রতিবেদনও প্রকাশ করা হয়। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পুণরাবৃত্তি ঘটায় জাতীয় সংসদ ভবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

সংসদ সচিবালয়ের কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, সংসদের উত্তর পার্শ্বের গেইট দিয়ে মাঝেমধ্যে একটি কুকুর ঢুকে পড়ে। সেটি‌ একাজ করে থাকতে পারে।



এ ঘটনায় সংসদের নিরাপত্তার নিয়ে তারা শংকা প্রকাশ করেন। তারা বলেন, দ্রুত বিষয়টি খতিয়ে না দেখলে তা ভবিষতে নিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে পারে।

এ ঘটনায় সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তাদের মধ্যেও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তাদের কয়েকজন বলেন, জাতীয় সংসদে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা প্রদান করা হয়। নিশ্চয়ই এখানে এমন কেউ প্রবেশাধিকার পাবেন না যে এমন কাজ করতে পারে।

তাই এ কাজটি কে করেছে তা খতিয়ে দেখা উচিত।

তারা বলেন, সংসদ ভবনে নিরাপত্তার বিষয় যেহেতু সিসিটিভির মাধ্যমে করা হয়। তাই ওই ফুটেজ দেখে 'অপরাধীকে' সনাক্ত করা উচিত।

এ বিষয়ে জাতীয় সংসদের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক জয়নাল আবেদিন পরিবর্তনকে বলেন, এতো নিরাপত্তার মধ্যে সংসদ ভবনে কেউ মলত্যাগ করতে পারেন না। কোনো বিড়াল কাজটি করেছে বলে ধারণা করছি।



সূত্রঃ পরিবর্তন.কম
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।