সফল ফ্রীল্যান্সার হওয়ার জন্য আপনাকে যে বিষয় গুলো করতে হবে।
১/ প্রথমে আপনাকে কোন নির্দিষ্ট কাজে অবশ্যই এক্সপার্ট হতে হবে । রেস্পন্সিভ ওয়েব ডিজাইন এর চাহিদা বর্তমানে সবচাইতে বেশি ।
২/ শুধু কাজ শিখলেই হবেনা । কাজ শিখেই কাজে এপ্লাই করা শুরু করে দিবেন না।
কোন প্রফেশনাল এবং দক্ষ ফ্রীল্যান্সার এর গাইডলাইন নিয়ে তার অধীনে কিছুদিন কাজ করুন । পেমেন্ট নিবেন না।
৩/ যখন আপনার মনে হবে আপনি এখন ঐ কাজে ক্লায়েন্ট এর যে কোন ধরনের চাহিদা পূরন করতে পারবেন, তখন কাজে এপ্লাই করা শুরু করুন । তখন থেকে কারো কাজ ফ্রী করার দরকার নাই। তখন কারো কাজ করলে অবশ্যই পেমেন্ট নিয়ে কাজ করবেন ।
৪/ কাজ পাওয়ার সব চাইতে ভালো মাধ্যম হলো ওডেস্ক ( oDesk.com ) । এখানে কাজে এপ্লাই করে কাজ নিতে হয় । তবে আপনি যদি সপ্তাহে ২৫ তা বিড করেন ভাল এমাউন্ট এর কাজ গুলোতে, তাহলে যদি মিনিমাম ৫ টা ইন্টারভিউ ও আসে, তাহলে আপনি আপনার সেই বড় ভাই এর হেল্প নিয়ে এর মধ্যে মিনিমাম ২ টা ক্লায়েন্ট কে ম্যানেজ করে কাজ নিতে পারবেন । ধরে নিলাম দুইটা কাজের এমাউন্ট ১০০ ডলার করে ২০০ ডলার । আপনি নতুন হিসেবে অনেক ভালো এমাউন্ট ।
আর ভালো গাইডলাইন পেলে নতুন অবস্থায় এভাবে কাজ পেতে কোন সমস্যা হওয়ার কথা না।
৫/ কিছুদিন ওডেস্কে এভাবে কাজ করার পর ইল্যান্সে ( elance.com ) বিড করা শুরু করুন, একই ভাবে চেষ্টা করুন । ইনশা আল্লাহ অবশ্যই ভালো ফলাফল পাবেন ।
৬/ আপনি নতুন হিসেবে যদি আপনার ইংলিশ এর স্কিল খুবই খারাপ হয়, এবং আপনার মনে হয় ইংলিশ এর কারনেই আপনি ভালো কাজ পাচ্ছেন না। তাহলে ফাইভারে ( fiverr.com ) চলে যান।
ঐখানে ঠিকভাবে প্রফাইলে আপনার স্কিল গুলো দিয়ে রাখলে , আপনাকে কোন কাজে বিড করতে হবেনা। ক্লায়েন্টরা ই আপনাকে খুজে কাজ দিবে । ফাইভার থেকে বিড না করেই মাসে ৩০০ ডলার অনায়াসে আয় করা সম্ভব ।
সবাই ভালো থাকবেন । কিছু বুঝতে সমস্যা হলে অবশ্যই জানাবেন ।
পোস্টটি আগে প্রকাশিত হয়েছে সফটটেক-আইটি ইনস্টিটিউট এর পেজ-এ
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।