আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আই এম রেডি টু ডাই ফোর ইউ!

বিশ্ব ভালবাসা দিবসে আমার এই লেখাটি দীর্ঘ বিরতির পর আবার একটি নতুন লেখা এবং নতুন শিরোনাম নিয়ে উপস্তিত হলাম। কয়েকদিন ধরে ভাবছিলাম ভাষা আন্দোলন নিয়ে একটি গল্প লিখব সময়ের অভাবে অর্ধেকটা সবে শেষ হয়েছে জানিনা পুরোটা কি শেষ করতে পারব?বা কখন শেষ হবে? যাই হোক এখন মুল বিষয়ে আসা যাক।
আমার লেখাটি এখনকার যুগে সেকেলে ও ভিন্ন ধারার হলেও বাস্তব এবং সৃজনশীলতার প্রতি একটু গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। জানিনা পাঠক মহল কোন দৃষ্টিতে দেখবেন। আমাদের যুব সমাজ্ দেখা যায় তাদের ভালবাসা তাদের জীবন সবটুকুই একটি মেয়ের জন্য উজাড় করে দেয়া হয়।

দেখা অনেক জায়গায় প্রেমিক প্রেমিকা তাদের জীবন অকতরে বিলিয়ে দিতেও দিদ্বা করে না বেছে নেয় আত্ম হত্যার পথ। কিন্তু প্রেমিক প্রেমিকা তাদের একটু ভাবে না যে তাদের জন্য তাদের আত্মীয় স্বজনেরা কতটুকু ব্যাকুল থাকেন। যখন কোন প্রেমিক প্রেমিকা আত্ম হত্যা করে তখন তাদের স্বজনদের আহাজারি আকাশ বাতাস প্রকম্পিত হয়ে উঠে। তারা স্বজন হারানোর বেদনায় কাতর হয়ে পড়েন বিষেশ করে পিতা মাতারা। আমাদের যুব সমাজে দেখা যায় এই করূণ অবস্তা সবাই তাদের প্রেমিকাকে খোশ রাথতে আই এম রেডি টু ডাই ফর ইউ।

কিন্তু একথা কোন সন্তানের মুখে আজও শোনা যায়নি যে মা তাকে জন্ম দিয়েছেন কষ্ট করে লালন পালন করে সমাজে মানুষের মত মানুষ বানানোর জন্য তার সর্বস্ব বিলীন করে দিয়েছেন। যারা একটি মেয়ের হাত ধরে সব ছেড়ে চলে যায় ভুলে যায় পিতা মাতার হাসি ভরা মুখ তারা কি একবারও ভাবে না এই দিন আমারও আসবে?কি করে তারা মাতৃ স্নেহকে ভুলে যায়? আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় সন্তান রোজগার হওয়ার সাথে সাথে পিতা মাতাকে অসহ্য লাগে অনেক সময় তাদেরকে কঠোর ভাষায় গালা গালি করে। কিন্তু যে পিতা মাতার কারণে তুমি আজ পৃথিবীর আলো বাতাস উপভোগ করছো তারা তোমার জন্য মাথার গাম পায়ে ফেলে তোমর মুখে হাসি ফুটিয়েছেন সে কথা কি মনে পড়ে না। তাই যুব সমাজের প্রতি আমার একটু মিনতি আজ থেকে প্রেমিকাকে নয়
মা কে বলো মম আই এম রেডি টু ডাই ফর ইউ। ।

সোর্স: http://prothom-aloblog.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।