পুরুষ দল প্রসঙ্গে প্রধান নির্বাচক ফারুক আহমেদ বলেন, “এই দলে অভিজ্ঞতা আর তারুণ্যের চমৎকার সমন্বয়। এটি একটি বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা। তাই অভিজ্ঞদের বিবেচনা করার পাশাপাশি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে কার্যকর মুমিনুল হক, সাব্বির রহমানের মতো তরুণদের সুযোগ দেয়া হয়েছে। ”
ফারুক জানান, দলে ভারসাম্য রাখার জন্য ঘরোয়া ক্রিকেটে দারুণ পারফরম্যান্সের পরও বাঁহাতি স্পিনার আরাফাত সানিকে রাখা যায়নি।
“আমাদের বোলিংয়ে গভীরতা অনেক।
তিনজন পেসার, একজন পেসার-অলরাউন্ডার আছে। আমাদের কন্ডিশনে স্পিন বোলিংই আক্রমণের প্রধান শক্তি। স্পিন আক্রমণে আছে সাকিব আল হাসান, আব্দুর রাজ্জাক ও সোহাগ গাজী। ”
প্রধান নির্বাচকের দৃঢ় বিশ্বাস, এই দলের ফিল্ডিংও দারুণ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি সিরিজে তারও প্রমাণ পাওয়া গেছে।
ঘরের মাঠে সালমার দলের কাছ থেকেও ভালো পারফরম্যান্সের প্রত্যাশা করে জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ফারুক বলেন, “আমরা সম্ভাব্য সেরা দলটিই বেছে নিয়েছি। মেয়েদের প্রস্তুতি ভালো। চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা শুরু হওয়ার আগে কয়েকটি শক্তিশালী দলের বিপক্ষে খেলার সুযোগ পাবে তারা। ”
“সালমা খাতুন ও জাহানারা আলম দারুণ ছন্দে আছে। আয়েশা খাতুনের ব্যাটিং টি-টোয়েন্টির সঙ্গে মানানসই।
আর ঘরের মাঠে খেলার সুবিধা তো পাচ্ছিই,” যোগ করেন তিনি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।