মঙ্গলবার জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রত্যেক খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাকে ২০ হাজার টাকা করে পুরস্কার দেয়া হয়।
এছাড়া কোচ মাহবুব হারুনকে অতিরিক্ত ২০ হাজার এবং প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় রাসেল মাহমুদ জিমি ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা মামুনুর রহমান চয়নকে অতিরিক্ত ১০ হাজার টাকা করে দেয়া হয়।
গত ফেব্রুয়ারিতে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত ঐ প্রতিযোগিতায় স্বাগতিক ভারত ও আয়ারল্যান্ডের কাছে হেরে তৃতীয় হয় বাংলাদেশ।
তবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন ছিল র্যাঙ্কিংয়ে অনেক এগিয়ে থাকা চীনের বিপক্ষে ৩-২ গোলের জয়। এছাড়া ওমান ও ফিজিকেও হারায় বাংলাদেশ।
প্রতিযোগিতা শেষে হকি দলের সঙ্গে যুক্ত প্রত্যেককে পুরস্কার দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী। সেই প্রতিশ্রুতি পূরণের পর তিনি বলেন, “গত বছর থাইল্যান্ডে চতুর্থ এএইচএফ কাপ হকি টুর্নামেন্ট এবং সিঙ্গাপুরে বিশ্ব হকি লিগের প্রথম পর্বে চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য গৌরব বয়ে এনেছেন হকি খেলোয়াড়রা। এরপর দিল্লিতেও সাফল্য পেয়েছেন তারা। পুরো দেশ তাদের নিয়ে গর্বিত।”
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।