আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

You mean Turkey?? হাউ পানি!! নিজের চরকায় তেল দাও তুরস্ক!! লাত্থি একটাও মাটিতে পড়বেনা বললাম।।

যা বিশ্বাস করি না, তা লিখতে-বলতে চাই না, পারবোও না। কিন্তু যা বিশ্বাস করি, তা মুখ চেপে ধরলেও বলবো, কলম কেড়ে নিলেও লিখবো, মারলেও বলবো, কাটলেও বলবো, রক্তাক্ত করলেও বলবো। আমার রক্ত বরং ঝরিয়েই দাও, ওদের প্রতিটি বিন্দুর চিৎকার আরও প্রবল শূনতে পাবে। আগে জানুন তুরস্ক-বাংলাদেশ কিছু ফ্যাক্ট। আমরা কতটুকু নির্ভরশীল ওদের উপরে? ওদের কথায় আমাদের কতটুকু প্রভাবিত হবার আছে? ♣ আমরা তুরষ্ক থেকে প্রায় ১৫০ মিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানী করি, রফতানী করি ৮০০ মিলিয়ন ডলারের জিনিষ।

রফতানিকৃত পণ্যের মধ্যে ৬৫০ মিলিয়ন ডলার গার্মেন্টসের কাপড়, যা কিনা তুরস্কে রফতানি না করলে অন্যদেশে সহজেই করা সম্ভব(আমাদের রফতানি পোশাকের চাহিদা সমস্ত উন্নত বিশ্বব্যাপী)। ♣ মোট বিদেশী বানিয্যের মাত্র ২% আসে তুরষ্ক থেকে, যেটি খুব সহজেই অন্য কোন দেশের সাথে করা সম্ভব(যুদ্ধ অপরাধী না থাকলে এমনিতেই রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসবে, হরতাল অবরোধ কমে গেলে ও সাম্প্রদায়িক অস্থিরতা না থাকলে, অনেকে ইনভেস্ট করতে একপায়ে দাড়িয়ে আছে। সহজ হিসাব। ) ♣ তুরস্ক আমাদের কাছে কোন গুরুত্ববাহী রাষ্ট্র নয়। না ব্যবসায়িক, না ভৌগলিক, কোনভাবেই আমরা ওদের উপরে নির্ভরশীল না।

বরং সাম্প্রতিক বিষয়গুলো নিয়ে আমাদেরই ওদের উপরে নাখোশ হবার কারণ রয়েছে। NGO টির(সেটাও নাকি ভুয়া!) আচরণ ছিল নিতান্তই ছাগু ছানার মত। সরকারের তাত্ক্ষণিক জবাব ছিল, বন্ধু রাষ্টের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ হিসেবে এটিকে আক্ষা দেয়া। যেটি আসলে প্রসংশার দাবিদার। আব্দুল্লাহ গুলকে কত টাকা দিয়ে জামায়াত ইসলামী হাত করেছে তা গবেষনার বিষয়।

তবে একটি দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের এমন ভিক্ষাবৃত্তি মানায় না। তাদের "গেলাম আজমদের ফাসি না দেবার" এই মামাবাড়ির দাবি বাংলাদেশের জনগণ কোনভাবেই মেনে নেবেনা। তবে এরকম হস্তক্ষেপ আগেও তারা করার চেষ্টা করেছে, হলে পানি পায়নি। আমাদের উচিত এসব পোকা মাকড় ঝেড়ে সঠিক পথে এগিয়ে যাওয়া, আর দোষীদের শাস্তির ব্যবস্থা করা। এই দেশ নিজামীর মত মানুষদের কাছ থেকে একদিনের জন্যেও নিরাপদ নয়।

দেশের হাত থেকে তাদের নিস্তার নেই, অথবা দেশ হয়ত তাদের থেকে নিস্তার পাবেনা। জনগণ ওদেরকে এই বাংলার খোলা হাওয়ায় কোনো কিছুর বিনিময়েই চলতে ফিরতে দিতে পারেনা, ইতিহাস তাহলে ক্ষমা করবেনা আমাদের। ইতিহাসর দায়মুক্তির জন্যেই ওদের সঠিক বিচার আবশ্যক। আর যেসব ছাগু চানা করছে গানা, খাচ্ছে খানা, আর নাচছে ইচিক দানা-বিচিক দানা, তাদেরকে বিনা শর্তে পাগলাগারদে প্রেরণ করা হোক! পাকিস্তানিদের ম্যা ম্যা স্বরে "পুরোনোকে ভোলার কথা" বা তুর্কীদের হুঙ্কার নামক মিউ মিউ এ এই জাতি ভয় পায়না। সেটা একাত্তুর দেখেই শেখা উচিত ছিল।

আমাদের পুরনো মানে ৫২ বা ৭১, ওগুলোকে ভিত্তি করেই আজ দ্বাড়িয়ে আছি, ভুলে গেলেই আমরা পড়ে যাব। জানি কখনই আমরা ভুলবনা, তাই তোমরাও বাচতে পারবেনা। বাংলাদেশে থেকে পাকিস্তান প্রেম একাত্তুরে ছিল, আজও আছে। ওরা পারেনি, তোমরাও পারবেনা। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।