আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দুই হাজার কোটি টাকায় আটটি ‘আধুনিক’ খাদ্যগুদাম

এগুলোতে পাঁচ বছর পর্যন্ত খাদ্যশস্য সংরক্ষণ করা যাবে।

ঢাকা, চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ, কিশোরগঞ্জের ভৈরব, ময়মনসিংহ, বরিশাল, নারায়ণগঞ্জ ও টাঙ্গাইলের মধুপুরে এগুলো নির্মাণ করা হবে। ।

মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এই প্রকল্পসহ তিন হাজার ১৯০ কোটি টাকার সাতটি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

‘আধুনিক খাদ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণ’ প্রকল্পের কার্যপত্রে বলা হয়েছে, “এই আটটি খাদ্যগুদামে ৪০ লাখ টন খাদ্য মজুদ করা সম্ভব হবে।

নতুন খাদ্যগুদামগুলোতে ৪/৫ বছর খাদ্যশস্য সংরক্ষণ করা যাবে। বিদ্যমান খাদ্যগুদামগুলোতে দুই বছর খাদ্যশস্য সংরক্ষণ করা যায়। ”

এই প্রকল্পের প্রায় পুরো অর্থই দেবে বিশ্ব ব্যাংক।

২০২০ সালের জুন মাসের মধ্যে এসব খাদ্যগুদাম নির্মাণ করা হবে।

কার্যপত্রের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে বার্ষিক ৩ কোটি ৮০ লাখ টন খাদ্যশস্য উৎপাদন হয়।

এরমধ্যে এক কোটি ৮০ লাখ টন খাদ্য মজুদের ব্যবস্থা রয়েছে। আটটি নতুন খাদ্যগুদাম তৈরি হলে আরও ৪০ লাখ টন খাদ্য মজুদ করা সম্ভব হবে।

বৈঠক শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল প্রকল্পগুলো সম্পর্কে সাংবাদিকদের অবহিত করেন।

অন্য প্রকল্পগুলো হলো- ৩৭০ কোটি টাকার এস্টাবলিশমেন্ট অব গ্লোবাল মেরিটাইম ডিসট্রেস অ্যান্ড সেফটি সিস্টেম অ্যান্ড ইন্টিগ্রেটেড মেরিটাইম নেভিগেশন সিস্টেম প্রকল্প, ১০৫ কোটি টাকার গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্প, ৩৫ কোটি টাকার ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিপ্তরের অ্যাম্বুলেন্স সেবা সম্প্রসারণ প্রকল্প, ৭৪ কোটি টাকার ভৈরব নদী পুনঃখনন প্রকল্প, ৩৪ কোটি টাকার বগুড়ায় আরডিএ খামার এবং ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ নির্মাণ প্রকল্প এবং ৬৫১ কোটি টাকার তৃতীয় কর্ণফুলি সেতু নির্মাণ প্রকল্প (সংশোধিত)।




সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।