মানুষ নিদ্রিত এবং মৃত্যুর পরপরই সে জেগে উঠবে।
৩য় পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচন ভিডিও চিত্রঃ কেন্দ্র দখল, জাল ভোট, বোমা বিস্ফোরণ, পোলিং এজেন্ট বের করে দেয়া ও সাংবাদিকের ক্যামেরা কেড়ে নেয়া সহ নারকীয় অবস্থা।
ফেনীর দাগনভ’ঞা উপজেলায় ৬২ কেন্দ্রের মধ্যে ৫০ কেন্দ্র দখল করে নিয়েছে সরকার সমর্থকরা।
সকালে ভোট গ্রহনের পরপর আওয়ামীলীগ প্রার্থী দিদারুল কবীর তার সমর্থকদের নিয়ে কেন্দ্রগুলো দখল করে নেন। ১৯ দলের প্রার্থী আকবার হোসেন ও আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল হাই মিলন এ অভিযোগ করেন।
তারা এ উপজেলায় ভোট বাতিল করে পুনঃনির্বাচনের দাবী জানান। কেন্দ্র দখলের সময় সরকার সমর্থকরা বোমা নিক্ষেপ করে বলেও তারা জানান। সেখানে এখনো থেমে থেমে বিভিন্ন কেন্দ্রে বোমা বিস্ফোরনের ঘটনা ঘটছে।
ফেনীর দাগনভ’ঞা উপজেলায় ৬২ কেন্দ্রের মধ্যে ৫০ কেন্দ্র দখল করে নিয়েছে সরকার সমর্থকরা।
দাগনভূঞায় আ.লীগ প্রার্থী ছাড়া সবার ভোট বর্জন
ফেনীর দাগনভূঞায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ছাড়া সকল প্রার্থী ভোট বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কিছুক্ষণের মধ্যেই সংবাদ সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেয়া হবে। এর আগে দাগনভূঞায় অর্ধশতাধিক কেন্দ্রে ককটেল বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এখন পর্যন্ত অন্তত দুই জনের গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পাওয়া গেছ। সেখানে সাংবাদিকদের দুটি গাড়িতেও হামলা হয়েছে বলে জানা গেছে। অভিযোগ পাওয়া গেছে, শনিবার সকালে ভোট গ্রহণের শুরু থেকেই সরকার দলীয় ছাড়া অন্য প্রার্থীর এজেন্টদের ভোট কেন্দ্রে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না।
কুমিল্লার চোদ্দগ্রামে বিএনপি প্রার্থীকে মারধোর করার ছবি ও পোলিং এজেন্টর ভোট দেয়ার ছবি তুলতে গেলে সাংবাদিকদের ক্যামেরা
ভাংচুর , স্থানীয় মেয়র ও পুলিশের নীরব ভুমিকা ...। ।
মন্ত্রীর এপিএস’র নেতৃত্বে কেন্দ্র দখল!
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় ভোর বেলা থেকেই কেন্দ্র দখল শুরু হয়েছে। মন্ত্রীর এপিএস এর বিরুদ্ধেও কেন্দ্র দখলের কাজে নেতৃত্ব দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা বিভিন্ন ইউনিয়নে ব্যাপকহারে কেন্দ্র দখল করছেন।
উপজেলায় মোট ১৩টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার ভোটাররা ভোট দিচ্ছেন। এর মধ্যে এক মন্ত্রীর নিজস্ব এলাকা শ্রীপুর ইউনিয়নের নাফচর কেন্দ্রে সোহেল নামে এক এজেন্টকে লাথি মেরে বের করে দেয়া হয়েছে। মোশাররফ হোসেন নামে মন্ত্রীর এক এপিএস কাশিনগর উপজেলায় কেন্দ্র দখলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন। জগন্নাথ ইউনিয়নের আলকরা এলাকায় আওয়ামী লীগ নেতা বাচ্চুর নেতৃত্বে চলছে কেন্দ্র দখল। এ পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অন্তত ১২টি কেন্দ্র দখল করে নেয়ার খবর পাওয়া গেছে।
এর মধ্যে লালঘর, পদুয়া, কাশিনগর, রামচন্দ্রপুর কেন্দ্রের নাম জানা গেছে।
মুক্তাগাছায় জাল ভোট,cলীগের হামলা, কেন্দ্র দখল, সাংবাদিককে মারধর, ১ কেন্দ্রের ভোট স্থগিত
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলায় জোরপূর্বক ভোট দেয়ার অভিযোগে একটি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। কমলপুর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ কর্মীরা হামলা চালিয়ে দখলে নেয়। এ সময় তারা কেন্দ্রের বুথসহ স্কুলের চাল, বেড়া সবই ভাঙচুর করে। পরে বেলা সাড়ে ১০টার সময় সেখানকার ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়।
এদিকে হাজি কিতাব আলী স্কুল কেন্দ্রে জাল ভোটের ছবি তুলতে গেলে তিন সাংবাদিকের ক্যামেরা ছিনতাই করেছে আওয়ামী লীগ সমর্থক প্রার্থীর লোকজন। তারা সাংবাদিকদের আটক করে মারধর করেছে। ওই তিন সাংবাদিকের নাম হল নয়া দিগন্তের প্রতিনিধি সাইফুল ইসলাম, যুগান্তরের প্রতিনিধি অঅদিলুজ্জামান ও স্থানীয় পত্রিকার সাংবাদিক মিল্লাত।
ছাত্রলীগ সভাপতি একাই দিলেন ৪০০ ভোট
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। ভোট শুরু হয়েছে নির্ধারিত সময় সকাল ৮টায়।
উপজেলার ৩৬টি কেন্দ্রের অধিকাংশ কেন্দ্রেই বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীদের এজেন্টদের পাওয়া গেল না। জানা গেছে গত ৪/৫ দিনে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক প্রিন্সসহ একাধিক নেতা কর্মীদের নামে মামলা দিয়ে এলাকা ছাড়া করা হয়েছে। মামলার কারনে এজেন্টরা ঘর থেকেই বের হননি।
উপজেলার রাজগুরু প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সকাল সাড়ে ৯টায় পৌছে দেখা গেল বড়সড় লাইন। কিন্তু লাইনের মাথায় যিনি অপেক্ষা করে আছেন তিনি নাকি আধ ঘন্টা হল ভিতরে ঢুকতে পারছেন না।
সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে বুথের ভিতরে ঢুকে চোখ ছানাবাড়া। উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মো. মিলন একাই ব্যালটে সিল মেরে যাচ্ছেন। ৪টি বই এরই মধ্যে শেষ করে ফেলেছেন। জানা গেল সাড়ে ৯টার মধ্যে এ কেন্দ্রে ৩৫০০ ভোটের মধ্যে ১৫০০ কাস্ট হয়ে গেছে।
দ্রুত সাংবাদিকরা ছবি তুলে ফেলল।
আর যায় কোথায়! অগ্নিমুর্তি মিলন কালের ক›ন্ঠ ও স্থানীয় দৈনিক আজকের বার্তার সাংবাদিক এম সুহাদকে মারতে মারতে বুথের বাইরে নিয়ে এল। চেষ্টা হল ক্যামেরা ছিনতাইয়ের। এ সময় এলাকাবসাী ও পুলিশের সহায়তা রক্ষা পেল সে।
প্রিজাইডিং অফিসার খোরশেদ আলম সাময়িক ভাবে ভোট গ্রহণ বন্ধ রাখলেন। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বচানী কর্মকর্তা বাকায়েত হোসেনের সাথে যোগযোগ করা হলে তিনি ঘটনা শুনেছেন বলে জানান।
একই উপজেলার আলতাফ মেমোরিয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রেও একই চিত্র দেখা গেলো। বিএনপির এজেন্ট নেই। এক ঘন্টায় প্রিজাইডিং অফিসারের দাবি ৩০০ ভোট কাষ্ট হয়েছে। তবে বাইরে বিএনপি ভোটারদের দাবি আগের রাতেই ব্যালটে সিল মারা হয়ে গেছে।
এই বার মনে হয় সবই আওয়ামী লীগ নিয়ে নেবে।
ফেনীর দাগনভ’ঞা উপজেলায় ৬২ কেন্দ্রের মধ্যে ৫০ কেন্দ্র দখল করে নিয়েছে সরকার সমর্থকরা।
সকালে ভোট গ্রহনের পরপর আওয়ামীলীগ প্রার্থী দিদারুল কবীর তার সমর্থকদের নিয়ে কেন্দ্রগুলো দখল করে নেন। ১৯ দলের প্রার্থী আকবার হোসেন ও আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল হাই মিলন এ অভিযোগ করেন।
তারা এ উপজেলায় ভোট বাতিল করে পুনঃনির্বাচনের দাবী জানান। কেন্দ্র দখলের সময় সরকার সমর্থকরা বোমা নিক্ষেপ করে বলেও তারা জানান।
সেখানে এখনো থেমে থেমে বিভিন্ন কেন্দ্রে বোমা বিস্ফোরনের ঘটনা ঘটছে।
ফেনীর দাগনভ’ঞা উপজেলায় ৬২ কেন্দ্রের মধ্যে ৫০ কেন্দ্র দখল করে নিয়েছে সরকার সমর্থকরা।
দাগনভূঞায় আ.লীগ প্রার্থী ছাড়া সবার ভোট বর্জন
ফেনীর দাগনভূঞায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ছাড়া সকল প্রার্থী ভোট বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই সংবাদ সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেয়া হবে। এর আগে দাগনভূঞায় অর্ধশতাধিক কেন্দ্রে ককটেল বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
এখন পর্যন্ত অন্তত দুই জনের গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পাওয়া গেছ। সেখানে সাংবাদিকদের দুটি গাড়িতেও হামলা হয়েছে বলে জানা গেছে। অভিযোগ পাওয়া গেছে, শনিবার সকালে ভোট গ্রহণের শুরু থেকেই সরকার দলীয় ছাড়া অন্য প্রার্থীর এজেন্টদের ভোট কেন্দ্রে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না।
কুমিল্লার চোদ্দগ্রামে বিএনপি প্রার্থীকে মারধোর করার ছবি ও পোলিং এজেন্টর ভোট দেয়ার ছবি তুলতে গেলে সাংবাদিকদের ক্যামেরা
ভাংচুর , স্থানীয় মেয়র ও পুলিশের নীরব ভুমিকা ...। ।
মন্ত্রীর এপিএস’র নেতৃত্বে কেন্দ্র দখল!
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় ভোর বেলা থেকেই কেন্দ্র দখল শুরু হয়েছে। মন্ত্রীর এপিএস এর বিরুদ্ধেও কেন্দ্র দখলের কাজে নেতৃত্ব দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা বিভিন্ন ইউনিয়নে ব্যাপকহারে কেন্দ্র দখল করছেন। উপজেলায় মোট ১৩টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার ভোটাররা ভোট দিচ্ছেন। এর মধ্যে এক মন্ত্রীর নিজস্ব এলাকা শ্রীপুর ইউনিয়নের নাফচর কেন্দ্রে সোহেল নামে এক এজেন্টকে লাথি মেরে বের করে দেয়া হয়েছে।
মোশাররফ হোসেন নামে মন্ত্রীর এক এপিএস কাশিনগর উপজেলায় কেন্দ্র দখলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন। জগন্নাথ ইউনিয়নের আলকরা এলাকায় আওয়ামী লীগ নেতা বাচ্চুর নেতৃত্বে চলছে কেন্দ্র দখল। এ পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অন্তত ১২টি কেন্দ্র দখল করে নেয়ার খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে লালঘর, পদুয়া, কাশিনগর, রামচন্দ্রপুর কেন্দ্রের নাম জানা গেছে।
মুক্তাগাছায় জাল ভোট,cলীগের হামলা, কেন্দ্র দখল, সাংবাদিককে মারধর, ১ কেন্দ্রের ভোট স্থগিত
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলায় জোরপূর্বক ভোট দেয়ার অভিযোগে একটি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।
কমলপুর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ কর্মীরা হামলা চালিয়ে দখলে নেয়। এ সময় তারা কেন্দ্রের বুথসহ স্কুলের চাল, বেড়া সবই ভাঙচুর করে। পরে বেলা সাড়ে ১০টার সময় সেখানকার ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়। এদিকে হাজি কিতাব আলী স্কুল কেন্দ্রে জাল ভোটের ছবি তুলতে গেলে তিন সাংবাদিকের ক্যামেরা ছিনতাই করেছে আওয়ামী লীগ সমর্থক প্রার্থীর লোকজন। তারা সাংবাদিকদের আটক করে মারধর করেছে।
ওই তিন সাংবাদিকের নাম হল নয়া দিগন্তের প্রতিনিধি সাইফুল ইসলাম, যুগান্তরের প্রতিনিধি অঅদিলুজ্জামান ও স্থানীয় পত্রিকার সাংবাদিক মিল্লাত।
ছাত্রলীগ সভাপতি একাই দিলেন ৪০০ ভোট
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। ভোট শুরু হয়েছে নির্ধারিত সময় সকাল ৮টায়। উপজেলার ৩৬টি কেন্দ্রের অধিকাংশ কেন্দ্রেই বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীদের এজেন্টদের পাওয়া গেল না। জানা গেছে গত ৪/৫ দিনে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক প্রিন্সসহ একাধিক নেতা কর্মীদের নামে মামলা দিয়ে এলাকা ছাড়া করা হয়েছে।
মামলার কারনে এজেন্টরা ঘর থেকেই বের হননি।
উপজেলার রাজগুরু প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সকাল সাড়ে ৯টায় পৌছে দেখা গেল বড়সড় লাইন। কিন্তু লাইনের মাথায় যিনি অপেক্ষা করে আছেন তিনি নাকি আধ ঘন্টা হল ভিতরে ঢুকতে পারছেন না।
সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে বুথের ভিতরে ঢুকে চোখ ছানাবাড়া। উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মো. মিলন একাই ব্যালটে সিল মেরে যাচ্ছেন।
৪টি বই এরই মধ্যে শেষ করে ফেলেছেন। জানা গেল সাড়ে ৯টার মধ্যে এ কেন্দ্রে ৩৫০০ ভোটের মধ্যে ১৫০০ কাস্ট হয়ে গেছে।
দ্রুত সাংবাদিকরা ছবি তুলে ফেলল। আর যায় কোথায়! অগ্নিমুর্তি মিলন কালের ক›ন্ঠ ও স্থানীয় দৈনিক আজকের বার্তার সাংবাদিক এম সুহাদকে মারতে মারতে বুথের বাইরে নিয়ে এল। চেষ্টা হল ক্যামেরা ছিনতাইয়ের।
এ সময় এলাকাবসাী ও পুলিশের সহায়তা রক্ষা পেল সে।
প্রিজাইডিং অফিসার খোরশেদ আলম সাময়িক ভাবে ভোট গ্রহণ বন্ধ রাখলেন। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বচানী কর্মকর্তা বাকায়েত হোসেনের সাথে যোগযোগ করা হলে তিনি ঘটনা শুনেছেন বলে জানান।
একই উপজেলার আলতাফ মেমোরিয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রেও একই চিত্র দেখা গেলো। বিএনপির এজেন্ট নেই।
এক ঘন্টায় প্রিজাইডিং অফিসারের দাবি ৩০০ ভোট কাষ্ট হয়েছে। তবে বাইরে বিএনপি ভোটারদের দাবি আগের রাতেই ব্যালটে সিল মারা হয়ে গেছে।
এই বার মনে হয় সবই আওয়ামী লীগ নিয়ে নেবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।