প্রথম পর্বের ভোটে ১১টি কেন্দ্র এবং দ্বিতীয় পর্বে একটি উপজেলা এবং ৩৫টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হয়েছিল।
শনিবার অনুষ্ঠিত তৃতীয় পর্বের ভোটে বিভিন্ন স্থানে ব্যালট বক্স ছিনতাই এবং ব্যালট পেপারে অগ্নিসংযোগ হয়।
নির্বাচন কমিশনার আব্দুল মোবারক ভোট শেষ সাংবাদিকদের বলেন, তৃতীয় ধাপে ২৬ কেন্দ্রে ভোট স্থগিত করেছেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তা।
ব্যালট ছিনতাই, গোলযোগসহ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ায় ১৩ উপজেলায় এসব কেন্দ্রের ভোট বন্ধ করা হয় বলে জানান ইসি কর্মকর্তারা।
এই কেন্দ্রগুলো হচ্ছে- চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলায় ৪টি, হাজীগঞ্জের ২টি, রাজশাহীর চারঘাটের ১টি, কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরের ১টি, ফেনীর দাগনভুঞার ৩টি, কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের ৩টি, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার ৩টি, যশোরের মনিরামপুরের ১টি, লক্ষ্মীপুরের কমলনগরের ১টি, বরিশালের হিজলার ৩টি, সদরের ১টি, কুমিল্লার তিতাসের ১টি ও চৌদ্দগ্রামের ২টি।
৫ হাজার ৪৪৪টি কেন্দ্রের মধ্যে ২৬টি কেন্দ্রে ভোট স্থগিত হওয়ায় ‘সন্তুষ্টি’ ছিল ইসি কর্মকর্তাদের কণ্ঠে।
বাংলাদেশের নির্বাচনে সহিংসতার ইতিহাসের দিকে ইঙ্গিত করে নির্বাচন কমিশনার আবদুল মোবারক বলেন, “সহিংসতাবিহীন নির্বাচন হতে অনেক সময় লাগবে। একদিন হয়ত সহিংসতা ছাড়া নির্বাচন হবে আমাদের দেশে।”
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।