অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ ১৯৭৮ সালের ক্ষুদ্র পরিসরে শুরু করেছিলেন বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের কার্যক্র। দেখতে দেখতে ৩৫ বছর পেড়িয়ে ৩৬ বছরে পা রাখল অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যারের বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র। গত সাড়ে তিন দশকে সারাদেশে, এমনকি দেশের বাইরে ছড়িয়ে পড়েছে এর কর্মকাণ্ড।
ঢাকা শহরসহ জেলা শহরগুলোতে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের মোবাইল লাইব্রেরি কার্যক্রম, সারাদেশের হাজার হাজার স্কুল-কলেজে বই পাঠের মাধ্যমে প্রতি বছর লাখ-লাখ শিক্ষার্থীর জন্য মানবিক উৎকর্ষ কার্যক্রম, বই পড়ে বই পুরস্কার দেয়ার প্রণোদনামূলক কার্যক্রম, আলোর ইশকুলের মাধ্যমে সঙ্গীত-শিল্পকলা-চিত্রকলা-রাজনীতি-ইতিহাস-সমাজ বিষয়ে নিয়মিত পাঠচক্রে সুদীর্ঘ নিরবচ্ছিন্ন পাঠ কার্যক্রম, ইংরেজি শিক্ষা প্রকল্পের মাধ্যমে সহজে বাংলা অর্থ ও উচ্চারণসহ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সাহিত্য ইংরেজিতে পাঠ কার্যক্রম, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রকাশনার মাধ্যমে বাজারে কাটতিহীন অথচ চিরায়ত সাহিত্য-দর্শনের বইয়ের প্রকাশনা অব্যাহত রাখা ও বই বাজারে তা সরবরাহ করাসহ অনলাইনে বই পাঠের জন্য প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবস্থা চালুর উদ্যোগ নিয়ে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র প্রায় নিভৃতে অসংখ্য মানুষের হৃদয়ে আলো জ্বালাবার কাজটি সুন্দর ভাবে করে যাচ্ছে।
অভিনন্দন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র - অভিনন্দন অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যার
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।