কোয়ার্টার-ফাইনালের আরেক লড়াইয়ে মুখোমুখি হবে স্পেনের দুই দল বার্সেলোনা ও আতলেতিকো মাদ্রিদ। বার্সার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদ খেলবে জার্মানির বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের সঙ্গে। গতবার সেমি-ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল রিয়াল-বরুসিয়া। অন্য কোয়ার্টার-ফাইনালে ইংল্যান্ডের চেলসির প্রতিপক্ষ ফ্রান্সের প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি)।
কোয়ার্টার-ফাইনালের প্রথম লেগ হবে ১ ও ২ এপ্রিল।
ফিরতি লেগ ৮ ও ৯ এপ্রিল। ১১ এপ্রিল নিয়নেই হবে সেমি-ফাইনালের ড্র।
ইউরোপীয় ক্লাব ফুটবলের অন্যতম দুই সফল দল ম্যান ইউ ও বায়ার্নের মুখোমুখি লড়াইয়ের ইতিহাস বেশ সমৃদ্ধ।
১৯৯৯ সালে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে ম্যান ইউর বিপক্ষে জিততে-জিততেও হেরে গিয়েছিল বায়ার্ন। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল জার্মান পরাশক্তিরা।
কিন্তু ইনজুরি সময়ে দুই গোল করে শিরোপা ছিনিয়ে নেয় ম্যান ইউ।
বায়ার্ন অবশ্য প্রতিশোধ নিতে ভুল করেনি। ঐ ফাইনালের পর ইউরোপের সেরা ক্লাব টুর্নামেন্টে চার বার দেখা হয়েছে দুই দলের। ২০০০-২০০১ ও ২০০৯-১০ দুই মৌসুমেই কোয়ার্টার-ফাইনালে ম্যান ইউকে পেছনে ফেলে সেমি-ফাইনালে উঠেছিল বায়ার্ন। চার ম্যাচের তিনটিতেই জিতেছিল তারা।
সাম্প্রতিক ফর্মের বিচারে এবারো এগিয়ে জার্মান পরাশক্তিরা।
এবারের কোয়ার্টার-ফাইনালের ড্র রিয়াল মাদ্রিদকে এনে দিয়েছে প্রতিশোধের সুযোগ। গতবারের সেমি-ফাইনালে বরুসিয়ার কাছে হেরেই চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দশম শিরোপা জয়ের স্বপ্ন বিসর্জন দিতে হয়েছিল রিয়ালকে।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ ও ফরাসি লিগের শীর্ষে থাকা চেলসি ও পিএসজি চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এর আগে ২০০৪-০৫ মৌসুমে একই গ্রুপে পড়েছিল। সেবার ফ্রান্সের রাজধানী থেকে ৩-০ গোলের জয় নিয়ে ফিরে ঘরের মাঠে গোলশূন্য ড্র করেছিল চেলসি।
বার্সেলোনা ও আতলেতিকো মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এবারই প্রথম মুখোমুখি হচ্ছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।