রোববার ওয়েস্টিন হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে গ্রামীণফোনের সিইও বিবেক সুদ এ কথা জানান।
তিনি বলেন “মাত্র ৬ মাসে ৬৪টি জেলায় থ্রিজি সেবা পৌঁছানো টেলিনর গ্রুপের ইতিহাসে সবচেয়ে দ্রুতগতির থিজি রোলআউট এবং এটা আমাদের ‘সবার জন্য ইন্টারনেট’ লক্ষ্য অর্জনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ”
গ্রামীণফোনের চিফ টেকনোলজি অফিসার তানভীর মোহাম্মদ বলেন, “আমাদের গ্রাহকদের মধ্যে প্রায় শতকরা ৪০ ভাগ এখন থ্রিজি নেটওয়ার্কের আওতায় আছেন এবং বিদ্যমান থ্রিজি ডিভাইসের শতকরা ৮৫ ভাগ থ্রিজি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারে। ”
থ্রিজি লাইসেন্স শর্তে বলা হয়েছিল নয় মাসের মধ্যে বিভাগীয় শহরগুলোতে থ্রিজি চালু করতে হবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিবেক সুদ বলেন, “বর্তমানে গ্রামীণফোনের প্রায় ৪ লাখ থ্রিজি গ্রাহক রয়েছে, আর প্রতিদিন ১০ হাজার গ্রাহক বিভিন্ন ধরনের থ্রিজি প্যাকেজ নিচ্ছে এবং এদের মধ্যে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ গ্রাহক প্রথমবারের মতো থ্রিজি প্যাকেজ নিচ্ছে।
”
গ্রামীণফোন গত বছর সেপ্টেম্বরে নিলামের মাধ্যমে ২১০০ মেগাহার্জ ব্যান্ডে ১০ মেগাহার্জ তরঙ্গসহ থ্রিজি লাইসেন্স পায়। গত ৮ অক্টোবর প্রতিষ্ঠানটি বানিজ্যিকভাবে থ্রিজি চালু করে।
গত বছর ৩১ ডিসেম্বর নাগাদ সাতটি বিভাগীয় শহরসহ বেশকিছু জনবহুল শহর থ্রিজির আওতায় নিয়ে আসে গ্রামীণফোন।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি’র হিসাবে গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গ্রামীণফোনের গ্রাহক সংখ্যা ৪ কোটি ৮২ লাখের বেশি।
অনুষ্ঠানে গ্রামীনফোনের হেড অব কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স মাহমুদ হোসেন, হেড অব কর্পোরেট কমিউনিকেশন্স তাহমিদ আজিজুল হকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।