শেষ পর্বে অনুষ্ঠিত ৭৩টি উপজেলা নির্বাচনের মধ্যে এখন পর্যন্ত ১৭টির বেসরকারি ফলাফল পাওয়া গেছে। এতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন ৯টি উপজেলায়। আর বিএনপি সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন ৫টিতে। এছাড়া অন্যান্য প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন ৩টিতে।

পঞ্চম ও শেষ পর্বে সোমবার দেশের ৩৫টি জেলার ৭৩টি উপজেলায় সকাল ৮টা থেকে একযোগে ভোটগ্রহণ শুরু হয়।

দখল, বর্জন, জালিয়াতি, ব্যালট বাক্স ছিনতাই ও সহিংসতার মধ্য দিয়ে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

আওয়ামী লীগ: ৯

১. ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে আশরাফ উদ্দীন বাদল। ২. কিশোরগঞ্জের অষ্ট্রগ্রামে শহিদুল ইসলাম জেমস। ৩. ফেনীর ছাগলনাইয়ায় মেজবাহুল হায়দার। ৪. রাঙামাটির রাজস্থলীতে উথিন সিন মারমা।

৫. নোয়াখালীর সুবর্ণচরে খায়রুল আলম। ৬. পাবনার বেড়ায় আব্দুল কাদের। ৭. কক্সবাজারের টেকনাফে জাফর আহমেদ। ৮. সাতক্ষীরার দেবহাটায় আব্দুল গণি। ৯. বরগুনার বামনায় সাইফুল ইসলাম।

বিএনপি: ৫

১. কক্সবাজারের উখিয়ায় সরোয়ার জাহান চৌধুরী। ২. রাঙামাটির লংগদুতে তোফাজ্জল হোসেন। ৩. ময়মনসিংহের ত্রিশালে জয়নুল আবেদিন। ৪. সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুরে হারুন উর রশিদ। ৫. কক্সবাজার সদরে আব্দুল মাবুদ।

অন্যান্য: ৩

১. গাইবান্ধার ফুলছড়িতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হাবিবুর রহমান। ২. পটুয়াখালীর দশমিনায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন। ২. কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী রফিকুল ইসলাম রিনু।

এদিকে কেন্দ্র দখল এবং এজেন্টদের মারধর করে কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়াসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ এনে ১৯ উপজেলায় নির্বাচন বর্জন করেছে ১৯ দল সমর্থিত, বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।  

।