আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

তিন পুলিশসহ পাঁচজন কারাগারে

রাজধানীর রামপুরা থানায় উদ্ধার হওয়া ১৪৯ পিস স্বর্ণের বার আত্মসাতের ঘটনায় তিন পুলিশসহ পাঁচজনকে কারাগারে পঠিয়েছেন আদালত। গতকাল ঢাকা মহানগর হাকিম শামসুল আরেফিন তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। অন্যদিকে, মামলা দায়েরের অনুমতি চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কাছে আবেদন করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।

কারগারে পাঠানো ব্যক্তিরা হলেন রামপুরা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মঞ্জুরুল ইসলাম (৩০), কনস্টেবল ওয়াহিদুল ইসলাম (৩৭) ও মো. আকাশ চৌধুরী (৪৫) এবং পুলিশের সোর্স মাহফুজ আলম রণি ও সজীব শিকদার। এদিকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (পূর্ব) উপ-কমিশনার জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর বলেন, মামলা দায়েরের জন্য দুদকের কাছে আবেদন করা হয়েছে।

যদিও ইতোমধ্যে আমরা দুদক থেকে মামলা দায়েরের ব্যাপারে সবুজ সংকেত পেয়েছি। শীঘ্রই হয়তো দুদক থেকে আবেদনের লিখিত জবাব পাব। তিনি বলেন, সন্দেহভাজনদের ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছিল।

উল্লেখ্য, ১৩ মার্চ রামপুরার ব্যাংক কলোনি বালুর মাঠ এলাকায় থানার এসআই মঞ্জুরুল ইসলাম একটি প্রাইভেট গাড়িকে দাঁড়াতে বলেন। এ সময় গাড়ির চালক গাড়ি দাঁড় করিয়ে ভেতরে থাকা আরও দুজনসহ পালিয়ে গেলে এসআই মঞ্জুরুল গাড়ি আটক করে থানায় নিয়ে আসেন।

পরে ১৬ মার্চ রাতে গাড়িটি ছাড়িয়ে নিতে তদবির করতে আসেন দৌড়ে পালানো গাড়ির ড্রাইভার সমির বিশ্বাস ও আরোহী মাহিন। পুলিশ তাদের কাছ থেকেই জানতে পারে গাড়ির মধ্যে স্বর্ণের বার আছে। পরে পুলিশের উপস্থিতিতে তারা ৭০ পিস স্বর্ণের বার ভর্তি কালো ব্যাগ গাড়ির ভেতর থেকে বের করে দেন। এ সময় পুলিশ তাদের আটক করে। পরে অভিযোগ ওঠে, ওই গাড়িতে ২৩৫ পিস স্বর্ণের বার ছিল।

 

সোর্স: http://www.bd-pratidin.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।