সময়ের দাবি **********+ * এক
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:৩২ |
এম জি আর মাসুদ রানা
খোদা মহা বিপদে সৃষ্টির অন্তরালে
ঘোষণা দিয়ে শ্রেষ্ঠ মানুষ জাতী ,
আর শ্রেষ্ঠ জাত রাখেনি তার প্রভুর উদ্যত আহবানের মর্যাদা
যুগে যুগে সুক্ষ দক্ষতার দৃষ্টিতে
এঁকে দিয়েছিল যাযাবর উদ্ভাস্ত পথিকের পথ নির্দেশ ।
দিয়েছিল বোধ শক্তি সম্পন্ন বিবেকের প্রজ্জলিত দ্বীপ শিখা
অস্তিত্তের কটুর কষাঘাত ললাটে সমরানলে ,
তবু জাগরিত প্রান আজও কুহকের বিলাস করেনি ত্যগ ।
বিশ্ব রহস্যর অন্তরালে দিয়ে হানা
সৃষ্টির উচ্ছন্নতা লক্ষ্য করা যায় প্রতিনিয়ত
নির্বাণ করা যায় না তার ক্রুধ , যখন গ্রাসে ধংসের লেলিহান
তার জটর উগ্রে বেরুয় শুধু নিশ্চিন্নের একরাশ অন্ধকার ।
আরও এগিয়ে যাওয়া যাবে জ্ঞান বিজ্ঞানে ,
কারন শ্রেষ্ঠতার তাজ শিরধ্রানে , অক্ষিকোটরে , আর বুদ্ধিমত্তায়
আরও আকাশ জয় করা যাবে আরও আকাশের সিমানা ছাড়িয়ে
আরও কত স্বপ্নকে বাস্তবে করা যাবে ফলপ্রসূ ,
মহা জিজ্ঞাসা উদ্দ্যত আপ্লুত হৃদয় কুহরে
সেই আদি বর্বর অসভ্যতাকে পাশ কাঁটিয়ে
আজ আমরা কত টুকু সভ্য ,
এই কি ছিল মোদের দিক ভ্রান্ত সময়ের দাবি ।
বিশ্ব মানবতার কণ্ঠ রোধে অস্পিশ্য নারকিয় ধুরন্দর লিপ্সা
চাই আরও চাই যা রয় জগত মাঝে
আর জাতী মরুক ধর্মের গেরাকলে আঁটকে , মরুক অগ্নিদহনে
নিজেরাই খুঁড়ে খাক নিজেদের মাথা ।
খোদা সমাধান দিবে নিপুন কষ্টি আরশিতে যাচাই করে
আর কি সেই তুলে নিতে জানে শ্রেষ্ঠতার তাজ ছিনিয়ে ।
আজ কি দেখি ঘরে /বাইরে দুই
০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৪৫ |
এম জি আর মাসুদ রানা
হায়রে মানুষ জাতি ডুবে রও মিথ্যায়
চিতার আগুন জ্বলে মসজিদ গির্জায় ।
কোরআন কিতাবের হয় অবমাননা
মানুষের লাছ দেখে পাষাণ মন কাদেনা ।
পাপ যত ভারি হয় জালিম আর যুলুমের
মজা পায় ধুরন্দর পাপ ভরা কুহকের ।
নতশিরে হেটে যায় কমজুর বেঈমান
ইসলাম ডুবে কেন ? কই সাহসি মুসলমান ।
রাজ্যটা ভাগ হলে ধর্মের কি ক্ষতি
বরং ঈমান ধন হারালে মিলবেনা গতি ।
ধার্মিক ধর্মের কথা কয় ধর্ম কি বুঝেনা
বুঝলে ও সার কথা সত্য টা খুজেনা ।
ধর্মের নীতি ঝাড়ে রাজনীতি মঞ্চে
ধর্ম নিয়ে হার জিত হয় কভু তঞ্চে ।
মানবতার মহান দুত কি এই দিল শিক্ষা
তার সত্যকে গুম করে লও শয়তানের দিক্ষা ।
আজ হতে শপথ লও জীবনে ও মরনে
হাল ধরি ইসলামের জ্বালি প্রেম কোরআনে ।
সব কিছু দিয়ে বাদ আবাদ করি ইসলাম
আল্লাহর শক্তিতে জপন করি তার পবিত্র নাম ।
ক্ষুত্রত কত তার বুঝেনা কো পাপিগন
ইসলাম ব্যতিত আর সব হবে পতন ।
ভয় কি মুসলিম এইসব কিয়া মতের লক্ষন
শুরু হলে শেষ বিচার টেকবে জায়গা মতন ।
সংক্ষেপ ম মাসউদ মিয়া শাহি মিরপুর ঢাকা ।
তিন
ব্যঙ্গ কবিতা রঙ্গ ভঙ্গ বাং লার অঙ্গ
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৮ |
এম জি আর মাসুদ রানা
আরে ধুত্থুরি বেখাপ্পা ছাত্র
একি এয়াক্সান যত্রতত্র
বেরসিক মাষ্টার লয় চক ডাস্টার
ছাড়ে বড় হুংকার বিদ্যা শালায় মহা রন ক্ষেত্র ।
পুলিশ কয় ইস ইস হাত করে নিশ পিশ
পাই না কোণ দিস এ কেমন সুত্র ।
ঘটক কয় মস্ত নাটক কে কারে করে আটক
পার হয়ে যাই ফটক খুজি পাত্রি পাত্র ।
কবি কয় ছবি একে ইতিহাস যাব লিখে
কিন্তু আবার কথা থাকে নাচিনি গোত্র ।
চার
জুতা
এম জি আর মাসুদ রানা
চুর এল দোকানে মন মত জুতা ঠানে
ফিসফিস কানে কানে
ফিটফাট সাজে ক্ষনে
খেয়ালি দোকান দার জিজ্ঞাসে সমচার
চুর কয় কত দাম
বুঝ হলে কিনিতাম
দাম চায় দোকানি পাচশ পাচ
গাঁয়ের গন্ধ শোকে
ফু ঝাড়ে নিজ বুকে
ভাব সাব দেখে লোকে মজা পায়
মানুষ কেহ কত কিনে
ছুটে যায় আপন মনে
সুযোগে জুতা লয়ে ভিড়ে যায় দলে
পাহারাদার তারে রাখে খেয়ালে
ধরে আনে দোকানে কৌশলে
অবাক হয় সবাই দেখে কাণ্ড তার
বসে শালিশ হবে বিচার
তক্ষনি সে ছাড়ে হুংকার
জুতা যে কেমন দেখছিলাম তাই
পরখ করে ঘুরে ফিরে
দাম দিয়ে যেতাম ঘরে
ভদ্দর লোককে তবে কেন অপমান
ঝুলে থাক আপনাদের গলে
পাচশত টাকা জরিমানা তুলে ।
পাঁচ
কাহিনী
এই সে কাহিনী চিনি কি না চিনি
যত সব দুষ্ট কথা কয় স্পষ্ট
নেতাগন ছাতা দিয়ে বুঝেনা থাকে লুকিয়ে
আমজনতা গালি দেয় টুকাই তালি দেয়
চালকেরা চালায় গাড়ি পথিকের বিরক্ত ভারী
পত্রিকা পড়ে পাটক খুজে কোথায় কি নাটক
আর আমি কি জানি জান লয়ে টানাটানি ।
ম মাসউদ মিয়া শাহি
রচনা ২৮ শে সে ২০১২ মিরপুর ঢাকা ।
ছয়
হজরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হেওয়াছাল্লাম এর শানে নাত
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩৮ |
এম জি আর মাসুদ রানা
মোহাম্মাদ মস্তুফা নামটি মধুর লাগে জপিতে
সে নামের নাই তুলনা নাই তুলনা জগতে
চাঁদ সুরুজ পাহাড় দরিয়া
মহিমা গায় ডেউ খেলিয়া
সৃষ্টি হল আদম হাওয়া
ঐ নামেরও বরকতে ঐ
আরশ কুরশি লৌহ কলম
সৃষ্টি ১৮ হাজার আলম
পড়ে তাজিমে দরুদ ছালাম
দয়াল নামের রহমতে ঐ
নামে ভরা কত মধু
নবী অলি ফকির সাধু
দিবা নিশি ডাকে শুধু
মুক্তি পাইতে তার শাফায়াতে ঐ
ভাবুকে কয় দয়ার ভাণ্ডার
রহমতের দাও হে দিদার
যত রয় উম্মত গোনাহগার
তরাইও কটিন মুছিবতে ঐ
স্বর্গ নরক কর্ম ফলে
ডাকি নামটি তাই নিরলে
রাখিও রহমতের নজর খুলে
জানাই ছালাম মদিনাতে ঐ
সাত
শান্তির দুত নুর নবী সা মুমিনের ধ্যানের ছবি
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৫ |
এম জি আর মাসুদ রানা
কে এল ঐ মদিনায় আরবের মরু সাহারায়
বিশ্ব জগত জেগেছিল পুলকে তার রউশনায় ।
তার মধু বুলি অমিয় সুধায় মমিনের কানে কানে
শিশু ইসলাম ফুটে মহা জাগিতক আহবানে ।
শিশু নবী ধাত্রি মাতা হালিমার গৃহে এসে
মেষ পাল লয়ে ছুটিত মাটে রাখালের বেশে ।
তার পদ মোবারকের ছোঁয়ায় বনে ঝর্না দ্বারায়
কত ফুল নানা ফল সাজত বর্ণালী সজীবতায় ।
সব রাখালেরা তার পবিত্র বদন পানে তাকিয়ে
ভুলে যেত ক্ষুদ পিপাসা মমতার ডানা বাড়িয়ে ।
যদিও রুদ্র তাপে পুস্কা পড়ত সবার পায়ে
সারাটি দিন তার আদেশ মানিত মন জুগায়ে ।
মেষ মালিকেরা মাঝে মধ্য খুজিত হারানো মেষ
মরু জ্যুতি অবাক চাহিয়া কোথা বলে দিত সবিশেষ ।
আধার কাটিয়া নব ভোরে হইত দেখা প্রকৃতির সনে
যত মেষ পশু অগ্রে ছুটিত তার চরন দর্শনে ।
তার সনে মিতালি গড়িত কত পাখ পাখালির দল
আর রাখালেরা অবাক নয়নে দেখিত অবিরল ।
তার গমন পথে জমিন বিছায়ে দিত সবুজ গালিছা
আকাশের মেঘমালা দিত ছায়া কভু আবছা ।
ঘরে ফেরার এত দেরি দেখে সন্ধানে ছুটে দুধ ভাই
দেখে অচেনা মানুষ তারি বুকচিড়ে নিমিষেই নাই ।
ঘটনা বুঝে বুকেজরায় মা হালিমা নুরের জ্যুতি এক
শত আবেগে শত চুমুয় ভরিয়ে দেয় মুখ
নিশ্চই ক্ষুদ্রতি ব্যপার বক্ষে ফুটে শুধু রেখা
আসমান গগনে ভাসে চিন্য মোহাম্মাদ তাতে লেখা ।
বুঝে গেল ধাত্রি হালিমা পুন্য নয়ন ভরে
এই শিশু সাধারন নয় পবিত্রতা বদন জুড়ে ।
শান্তি র সুবাতাস বহে সেদিন থেকে মদিনায়
আমেনার কুলে কে এল ঐ ছালাম তার রওজায় ।
ইসলাম রবি নুর নবী হজরত এল দুনিয়ায়
শান্তি বয় সেদিন থেকে সব মুমিনের অন্তরায় ।
আরশ সৃষ্টি সমুদয় যত জানায় তারে তাজিমে ছালাম
তিনি আল্লাহর রাছুল হজরত মোহাম্মদ সা আ ছাল্লাম ।
ধারাবাহিক সংক্ষেপিত রচনা ২১ /৯/ ২০১২ ং বৃহস্পতি বার
ঢাকা মির পুর ।
আট
ইসলাম আমার বশ্র ঈমান পাকা অস্র নবীজী আমার কাণ্ডারি আল্লাহ্ ছাড়া আর কাউরে ভয় না করি ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৩ |
এম জি আর মাসুদ রানা
মুসলিম দেশের সব মানুষের ঈমান
দয়াল নবীজীর মহান বড় শান /
নিজে খোদা তার নামের সাথে
দিলেন সম্মান দেখ কলমাতে ।
আর অবুঝ বেদীনেরা না জেনে
বেয়াদবি করল তারি শানে ।
ওহে দুনিয়ার মূর্খ পাপীগণ
সময় থাকতে তওবা করে লন ।
মানবের মুক্তির জন্য এ জগতে এলে
উম্মতের নাজাত লাগি কত যে কাঁদিলে ।
তার কাঁদনে আজও কাদে আকাশ অঝর দ্বারায়
খোঁদার সিংহাসন ডলে তার বেদনায় ।
বৃক্ষ লতা কুল মাখলুকাত সিজদায় রত হয়
খোদার দেয়া তারি রহমত যেন নছিব হয় ।
হে দয়াময় দাও হে দয়া তারি অনুগ্রহে
সদায় যেন মোহাম্মাদ সা এর শান্তি দিলে বহে ।
দাও হেদায়েত মহৎ দিশা তোমায় যেন না ভুলি
কোরআনেরও আয়াত পড়ে ঈমানের বাতি জ্বালি ।
আল্লাহু আকবর ইয়া রাছুলুল্লাহ সা
জালিম দের পাপাচার বন্ধ হোক বন্ধ হোক ।
নয়
সবার উপরে কে ?
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৭ |
এম জি আর মাসুদ রানা
লেখকেরা লিখে যায় শিক্ষকেরা পড়ায়
শিক্ষার্থীরা শিখে তাই মেধা করে সঞ্চয় ।
জ্ঞানী গুনি পথ চলে লয়ে দিক নির্দেশ
চালকেরা বুঝে গড়ে সুন্দর পরিবেশ ।
এস তাই সবাই হানা হানি ভুলে যাই
এক হয়ে কাজ করি যুদ্ধ নয় শান্তি চাই ।
আমি তারা আর সব মানুষ সবার সেরা
ভাল সব জাল প্রদীপ মমতায় ঘেরা ।
এস সবে সবার হয়ে থাকি আপন
জুড়াল হবে তবে হ্রদয়ের বাধন ।
দশ
আমি কে
২১ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৮ |
এম জি আর মাসুদ রানা
বিশ্ব বুকে আমি সিংহ গর্জন ,ঘুমিয়ে ছিলাম বহুকাল
কেন অহং এর পিচাশ থাবায় আবার জাগালে আমায় ,
ভুলোকে গোলকে কাঁপিল পুলকে
অশান্ত বসন্ত বাতায়ন
মিছিল মিটিং এর বিপ্লবি রুপায়ন ,একি থরথর ভাঙ্গে শোষকের
উচ্ছন্ন সিংহাসন /
প্রলয় নৃত্য ভেঙ্গে নব জাতকের আহবানে
অনিয়ম উশ্রিংখল পদ ধলে
নতুন পৃথিবীর জয় কেতন ওড়াই মহা কৌশলে ।
আমি বিধাতার উগ্র নিঃশ্বাস প্রলয়ংকর রুদ্র ছায়া , নিহারিকা
নব দিপ্ত বিস্ময় জ্যুতি , তারুন্যর হোলি সুর সিন্ধু
আমি সকল জাতীর বন্ধু ।
আমি কভু উচ্ছাস , জনতার তেজ দিপ্ত কণ্ঠ ,
শোষক স্বার্থান্বেষীর ভয়ংকর ন্যায়দণ্ড । /
আমি নব যৌবন প্রেমাস্পদ , চঞ্চলা হরিনির কণ্ঠ শৈলী ,কুসুম
কোমল শান্ত ধীর অশ্রু জল ।
কভু প্রচণ্ড সাগ্নিক পদ পিষ্ট করি ভয়ংকর বেঈমান ও ভণ্ড ।
আমি কৃষ্টি , সৃষ্ট স্রষ্টার অজর অমিয় দ্বারা ,
স্বপ্ন বিলাস , উদঘাটন , আশা ,
দৃশ্য ছবি , সংবাদ , সংঘটক , সমাজ কল্যান , সাহিত্য , নাটক ,
প্রেয়সির সুপ্ত বন্ধন
উপাড়ি যত শৃঙ্খল
ভাঙ্গি মিথ্যা জেলের ফটক ।
আমি শমসের শেরে খোঁদার , মসজিদ ,উপাসনালয়ের পুস্পাঞ্জলি
কভু হুহু রবে তুলি ঠান
ত্রাসে কাঁপে পবিত্র হৃদয়ে খোঁদার আসন
আমি অনির্বাণ বিশ্ব অশনি সংকেত কৃষ্ণ শ্যাম বাঁশরীর উত্তাল মহা
প্রলয় ভেরী
আমি সর্ব ভোলকে নিমিষে সহসা সঞ্চারী ।
যুগে যুগে প্রলউল্লাস কীর্তিনাশা বৃত্তে জাগ্রত বর্ণীল বিশালতায়
আমি নিরবধি সোচ্চার প্রচণ্ড উম্মাদ উসশ্রিংখলতায় ।
আমি মহা রাজ ধি্রেশ্বর স্বর্গ শিশু
সমস্তের মমতা ছবি
সব হৃদয়ে আমার বসবাস
এক পরিবেশ বন্ধু কবি ।
এগার
চুপ থাক খুনি জন কহে কি গুণীজন
১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৫৪ |
এম জি আর মাসুদ রানা
চুপ রও খুনিরা সমাজের দুশমন
ঘড়ি টা না চিনে এত কেন প্রহসন ।
বেশ ভূষা ধার্মিক কাজে নাই নীতি টিক
পড়ে জামা ঝিক মিক ছুট আসলে কোন দিক ।
বিশ্বের মাথাওয়ালা চালবাজ তারা সব
ধংশ আর মিথ্যায় উগ্রে দেয় যত স্তব ।
মরনের হাতিয়ার বেশি করে গড়ে লয়
খাদ্যর গুদামে বিষ বাস্প বানিয়ে রয় ।
জীবাণু অস্রে আজ মানবের ফুসফুসে ক্যান্সার
কারিগর নাগ চুবায় করবে কি ডাক্তার ।
ভণ্ডের দল ভারি খাঁড়ি খাড়ি ক্ষমতায়
মরে কত নিরপরাধ ওদের যাতনায় ।
অপশক্তি পায় ধলে বাচতে শিখ হে মানুষ
পরিবেশ সাজাও সবাই মিলে মাথায় রাখ হুঁশ ।
বার
ই দিন কি আর আসবে
১২ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৪ |
এম জি আর মাসুদ রানা
অন্যর ভাবনায় আমার কি ক্ষতি
আমি তো তার যার আমি সাথি ।
দিন যায় থাকে কথা হয় পরিচয়
বন্ধু ভাবা সহজ কিন্তু মিলেনা হৃদয় ।
জগতের সব ভাল থাকে কোথায়
ভাল মন ভাল ভাবনা থাকে যেথায় ।
ভাল বন্ধু সাজ একতার শক্ত বাধনে
এ সমাজ গড়ে উটবে মুক্ত মনে ।
ভাব একবার নিরবে সময় শুধুই গড়ায়
দিন কি আর আসবে যেদিন চলে যায় ।
হে সত্যর অগ্রপথিক এগিয়ে যাও
যেন আবার দেখা হবে নিশ্চয় কোথাও ।
তের
ফুলের সুভাস
১৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৩ |
মাসুদ রানা
সৃষ্টির সেরা আবেদন মানুষের হৃদয়ের কথা থাকে কবিতায়
অনন্ত ময় জগতের যত বিস্ময় , শিল্প রূপ আকা হয় সেথায়
যুগে যুগে যত প্রেম যত বেদনা যত ইতিহাস
ধরে ফল কবিতায় বারমাস ।
হৃদয়ের গহন থেকে যত শব্দ চয়ন
সবি উপহার হয়ে ভাসে কারও দুনয়ন । প্রমিজ পরিবেশ বন্ধু
১৪
পরিবেশ বন্ধু
১৯ শে আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:১১ |
মাসুদ রানা
কোন সময় একা হয়নি কোন কাজ
মিলে মিশে গড়ে উটে সুসভ্য সমাজ
বিধাতা যেখানে যা প্রয়োজন
তাই দিয়া করিল সৃজন
এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড তৈয়ার
যুগে যুগে মানবে আবিস্কার করিবে
শুরু আছে শেষ নাই তার ।
১৫
একটি স্বাধীনতা
২৬ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৩৭ |
মাসুদ রানা
বাংলাদেশ তুমি আমার
বাংলাদেশ তুমি জনতার
ওড়ে ঐ পতাকা স্বাধীনতার ।
মোদের গরব মোদের স্বপন
বীর সন্তান যারা
প্রান দিল যারা
বিশ্বের বুকে তাই অহংকার ।
একটি গল্প একটি কবিতায়
মায়ের হাসি
কত ভালবাসি
গাইব গান এই দেশ মাতৃকার ।
দেশের মাটি কতযে খাটি
জ্ঞানে বিজ্ঞানে
শিল্প উদঘাটনে
শিক্ষার প্রদ্বীব জ্বালি হৃদয়ে সবার ।
১৬
দেশাত্তবোধক গান
মাসুদ রানা
২. ০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৭
, আমার দেশের এই মাটির তরে মনরে
দেখলে জুড়ায় নয়ন ভরে
রাঙ্গা রবি ছড়ায় হাসি পুব আকাশের গায়
জাগে পাখি কলতানে গাছের ও শাখায়
নব রূপে উদয় সবি তায় নতুন ভোরে ঐ
ভরা নদী নিরবধি বহে দূর গায়
দুকুলে তার জল টল মল মাটের কিনারায়
বনের বৃক্ষ লতা ফুলে ফুলে ভ্রমর কত ওড়ে ঐ
মাটে মাটে সোনার ফসল বায় বাতাসে দুলে
তরুলতায় সজীবতা দেখায় নানা ফল ফসলে
মেট পথে শোক নো পাতা হাওয়ায় কভু ওড়ে ঐ
১৭
আমি বিদ্রোহী কেন ?
০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৭ |
এম জি আর মাসুদ রানা
আমি দেশের লাগি অনেক ভাবি সৃষ্টিতে
সব ক্ষেত্রেই আমার মিশে রয় অবদান
আর স্বার্থান্বেষী মহল দুর্নীতিতে হয় চ্যাম্পিয়ান ।
আমি দেখাই আইনের দিক নির্দেশ
আর জালিয়াতি মহল ভঙ্গ করে আইন
দেশের বাজায় বার টা উল্টো ধরে ফাইন ।
আমি সাম্য ও ন্যায়ে গড়ি একতায় শুশিল সমাজ
আর ভণ্ডরা নিজ স্বার্থের জন্য ঘটায় জঞ্জাল
মানুষের মনে দেয় যাতনা আনে কুমির কেটে খাল ।
আমি সত্য কথা জনতার কানে দেই তুলে
বিভ্রান্ত মিথ্যাবাদিদের গাঁ জ্বলে ।
২
আমি লেখক সেটা মজ্জাগত সবার জানা
মতলব বাজ রা কয় বেটা ভণ্ড অচেনা ।
আমি দিলাম দুলাইন উগ্রে খাসা
কয় বেটা আস্ত পাগল কোথায় যে বাসা ।
আমি গেলুম বিদ্যালয়ে দেখাই নজরুল এর ছবি
হল প্রমানিত এই সেই বিদ্রোহী কবি ।
৩ ।
রাখী রাখি
রাখি ঝাঁকড়া চুল বাবরী দুলানো
অনেকেই কয় বাউল শুনাও গান মন ভুলানো ।
মনে মনে হাসি অবিনাশি সুর তুলে
পাটকের মন জুগাই মমতা খুলে ।
ধর্মের বয়ান শুনে অনেকেই কয় মাওলানা
অনেকেই দেয় দাওয়াত ,করি গিয়ে প্রার্থনা ।
অনেক শিশুরা নিস্পাপ আবেশে গা ঘষে
গল্প কাহিনী যাই শুনিয়ে ওরা ফুলের মত হাসে ।
আর অনেকেই কয় খেয়ে দেয়ে নেই কাজ
কি করে বুঝাই বিদ্রোহী এ মন গড়ে লয় সুসভ্য সমাজ ।
মানুষ অশান্ত আর কত রবে বাক স্বাধীনতা রুদ্ধ
বিদ্রোহী মন চিৎকার দিয়ে উটে , কেন মিথ্যা অন্যায় এ যুদ্ধ ।
১৮
যদি শুনতে পাও
এম জি আর মাসুদ রানা ।
আবার যদি তারে মনে পড়ে
হ্রদয়ের গহন থেকে যদি ডাক দিয়ে যায়
যদি তার কথা বাজে অন্তরে
খুজে নিতে তার হবেনা দেরি
লুকানো আধারে জমাতে পাড়ি
জানিনে কেন সে রয় অজানায় ।
আবার যদি দিকভ্রান্ত পথিক তারে দেখে
চলে ভুল পথে
সিমানার অপার থেকে দেয় হাতছানি
পথ টারে কেহ চিনিয়ে দিও
আর সে যে কত ছলনাময়ি নিশ্চয় জানিও
আকাশের ভেসে যাওয়া মেঘের রঙ্গে
যে মিশে ছিল খেয়ালের সঙ্গে
দূর হতে দূর যায় মিলিয়ে
কভু স্বপ্নের মত ।
আর যেন হৃদয়ের না ঝরায় ক্ষত
লেলিহান চিৎকার অগ্নি বলয় কি
এখনও আঁখির পাতায় করে দাও দাও
ভুলে যেও সব তার অস্তিত্ত আবার
যদি শুনতে পাও ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।