২৬ নভেম্বর ঢাকা নগর গণবাহিনীর প্রধান আনোয়ার হোসেনের পরিকল্পনা অনুযায়ী ভারতীয় হাইকমিশনার সমর সেনকে জিম্মি করে দাবি আদায়ের একটা মিশন চালানো হয় গণবাহিনীর ছয়জন তরুণকে দিয়ে।এরপর যে বিচারের নাটকটি মঞ্চস্থ হয় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে, সেখানে তাহেরকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ব্যাপারে সবাই ছিলেন এক পায়ে খাড়া। তখন অন্য রাজনৈতিক নেতারা কী করছিলেন? ২৬ নভেম্বর রাতে কয়েকজন রাজনীতিক একটা বিবৃতি দেন, যা ছিল এ রকম: ‘আমরা একদল লোকের এহেন কাপুরুষোচিত ও জঘন্য অপচেষ্টার তীব্র নিন্দা করিতেছি। ঘটনাটি দৃশ্যতই রাজনৈতিক দুরভিসন্ধিমূলক এবং বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে ফাটল সৃষ্টির উদ্দেশ্যেই ইহা করা হইয়াছে। ভারতীয় হাইকমিশনারের ওপর পরিচালিত আক্রমণ প্রতিহত করিবার ক্ষেত্রে কর্তব্যরত বাংলাদেশ পুলিশ ও রক্ষীদের উপযুক্ত এবং কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আমরা প্রশংসা করি।’ বিবৃতিতে স্বাক্ষর দিয়েছিলেন রাশেদ খান মেনন, আতাউর রহমান খান, তোফাজ্জল আলী, আলীম আল রাজী, মশিয়ুর রহমান, শাহ আজিজুর রহমান, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ, আসাদুজ্জামান খান, কাজী জাফর আহমদ, অলি আহাদ । সেলুকাস সেলুকাস !!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।