আপনি কর্ম ট, পরিশ্রম করতে রাজী আছেন দৈনিক ৬/৭ ঘণ্টা । নিজের জানা শিক্ষায় চাকরী হচ্ছেনা, বা পড়ালেখা শেষ করে চাকরী হচ্ছেনা, হতাশ হয়ে বসে আছেন।
অথবা কম পূঁজি নিয়ে বিজনেস করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, কিন্তু রিটার্ন কেমন হবে টা ভেবে পাচ্ছেন না, তাই আর কিছুই করা হচ্ছেনা। আপনার বন্ধু/ বা রিলেটিভ কেঊ
হন্য হয়ে কিছু করার কথা চিন্তা করতেছে, কিন্তু সটীক ব্যবসা নির্বাচন করতে দ্বিধায় আছে, প্র য়ূ জণিও দিক নির্দেশনার অভাবে। তাহলে আর ভাবনা নয় ইনশাআল্লাহ
এবার ণেমে পড়ুন এগ্রো বিজনেস এ।
আজকাল পত্র পত্রিকা খুললেই দেখা যায় পোল্ট্রি খামার করে অনেকেই লস করতেছে। কারণ এই বিজনেস টা কিছু লুকের
মোণোপোলী বিজনেস হয়ে গেছে। ১ টি এক দিনে রব্রয় লার বাচ্চার দাম ৬০ টাকা,লেয়ার বাচ্চার দাম ৮০ টাকা। ঔষধ ও মুরগীর খাবারের দাম অনেক বেশি বেড়ে গেছে।
তাছাড়া বিদেশী জাতের মুরগী তে অনেক সময় বালাই লেগে থাকে।
ব্রয় লার /লেয়ার খামার করে আর আগের মতো লাভ হচ্ছেনা উল্টো অনেকের লস হচ্ছে। অধিক মাত্রায় এণ্টী বাঈটীক ব্যাবহার হয় বলে ব্রয় লার মাংসে অনেকের খেতে অনীহা ।
এটা পিচ্ছিল ও পানসে অনেকে মনে করেন। সবাই বাজারে গিয়ে দেশী মুরগী কিনতে চায় দাম একটু বেশি দিয়ে হলে ও। হা আমার কথা আজ
দেশী মুরগী নিয়ে।
আমি হাতে কলমে দেখিয়ে দিব কি ভাবে ৯০ দিনে এক কেজি হওয়া দেশী মুরগী মাত্র ৪৫ দিন পালন করে ১ কেজি করবেন।
আমার শুরুর কথা।
পড়ালিখা শেষ করে একটি হাইস্কুল এ শিক্ষক হিসাবে যুগ দান করি । সেই সুবাদে কৃষি শিক্ষা বই এ কৃষি বিষয়ক একটা পাতায় ছূখ আটকে যায়। পোল্ট্রি বিষয়ক আর্টিকেল-
গুলা পড়ে আগ্রহ বেড়ে যায় ।
কিন্তু ব্র য়লাড় এর মাংস যেহেতু নিজে পসন্দ করিনা তাই বিকল্প চিন্তা করী। দেশী মুরগী। কিন্তু এর বাচ্চা পাওয়া এবং টা বাণিজ্যিক ভাবে পালন
লাভজনক হবে কি না এ নিয়ে সন্দেহ হয়। অবশেষ একজন কাজিন কে দিয়ে দেশী জাতের সু নালিকা মুরগী পালন করি এক্সপেরিমেন্ট হিসাবে। কিন্তু এ কি -!!
এরা খূব ই ধীরে বাড়ে।
এক কেজি হতে সময় নিলো ৮৫ দিন । তবে ব্রয় লার লেয়ার এর তুলনায় এদের রোগ বালাই কম এবং দেশী স্বাদ অক্ষুণ্ণ বলে বাজারে নিয়ে
বেশ ভালো লাভ হল। কিন্তু আমার মাথায় একটা জেদ চাপল ৮৫ দিন তেকে কি ভাবে এদের ৪০ দিনে ১কেজি করা যায়।
এর অল্প দিনের পর আমি ইংল্যান্ড চলে যাই একটা জব নিয়ে তাই এটা র বাস্তবায়ন করা হল না।
৩ বছর চাকরী করার পর আমার ভিসা রি নেও করার সময় ভাবলাম তাক আর না।
এবার দেশে ফীরে যেতে হবে কিছু একটা করতে হবে। চাকরী করবনা বরং চাকরী দিব এই আশায় ফীরে এলাম প্রিয় বাংলাদেশ এ।
এবার কাজে মন দিলাম এখান তেকে ওখাণ অনেক এক্সপার্ট বিজ্ঞানী দের দারে ধর্না দিলাম। একটা ধারণা নিয়ে অবিরাম এক্সপেরিমেন্ট। ৪ বছর কেটে গেলো ।
হা ...............তার পর আমি সফল হয়েছি । মহান আল্লাহর কাছে শুক রি য়া জানানোর ভাষা আমার নেই।
আমার ফুটানো দেশী জাতের বাচ্চা ৪৫ দিনে এক কেজি হয়েচে। মনে করলাম ভূল হতে পারে। তাই ১ বার, ২ বা্র, ৩ য় বার ও ডিম তেকে বাচ্চা ফুটয়ে পালন করলাম, হুম ৪৫ দিনে
এক কেজি হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ।
এবং এরা এ দেশের ওরিজিন হওয়াতে রোগ বালাই নাই বললেই সারে। আপাতত এই আইডিয়া টা কাঊকে দেবো না বলে
ভেবে রাখছি। কিছু দিন পর ইনশাআল্লাহ এটা সবার জন্য ওপেণ করে দিব, এরা এখন বাজারে প্রচলিত সুনালী জাতের তুলনায় অর্ধেক সময়ে এক কেজি হচ্ছে।
তার মানে সময় এবং মূল্যবান খাবার ৫০% কম খেয়েই ১কেজি হচ্ছে। েদখতে অবিকল দেশী মুরগীর ন্যায় নানা রঙ এর এবং স্বাদ এক বারেই দেশী মুরগীর ন্যায়,।
আমার পরবর্তী লিখায় আমি দেখয়ে দিব হাতে কলমে কি ভাবে আপনি আমার এ নতুন জাত ১০০০ মুরগী পালন করে ৪৫ দিনে
আয় করতে পারেন ৪০ হাজার টাকা। যেখানে প্রচলিত ১০০০দেশী মুরগীর বাণিজ্যিক খামআর করে আপনার লাভ টাকবে ১৫ হাজার টাকা **বাকী অংশ পরবর্তী পোস্ট এ ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।