হায় জ্বিন, সোনালী ডানার জ্বিন,এই ভিজে মেঘের দুপুরে তুমি আর কেঁদোনাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে আসিফ মহিউদ্দীনের উপর অনলাইন হামলা। । তদন্ত কমিটির রিপোর্ট (১ম পর্ব)
তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ১ম পর্বে বলা হয়েছে..... ইহুদি-নাসারা গোষ্ঠী আসিফ মহিউদ্দীনকে সর্বদাই কঠিন নজরদারীর মধ্যে রেখেছিল। কারন আসিফ মহিউদ্দীন ইসলামের কাছে আত্ম-সমর্পন করলে তার হাজার -হাজার, লক্ষ লক্ষ সমর্থক ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়বে তাই আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ও তাদের এদেশীও এজেন্টরা মিলে সর্বদাই আসিফ মহিউদ্দীনের কন্ঠ রোধ করতে চেয়েছিল।
যখন সিআইএ-মোসাদের আশংকা সত্য হওয়া সুরু করল তখন থেকেই কার্যত হামলা সুরু হয়।
যে লেখাটি তার জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায় তা ছিল অবশেষে নাস্তিক আসিফ মহিউদ্দীন ইসলামের সুশীতল ছায়ায় ফিরিয়া আসিলেন। বলেন সুবহানাল্লাহ!
এখানে তিনি দেখান আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের উৎসগ্রন্থ আসলে এই কোরআন। এই লেখার পর দেশের বিভিন্ন বুজুর্গ আলেমগন আসিফের লেখার ভক্ত হয়ে ওঠেন। লেখাটি বুজুর্গ আলেমগনের এতই ভালো লাগে যে তারা বিভিন্ন লেখা, সেমিনার, ওয়াজ মাহফিল, টক-শোতে আসিফ মহিউদ্দিনের লেখা থেকে কোট করতে সুরু করেন। দেশের নামি দামী ইসলামী পত্রিকা গুলো আসিফের লেখা থেকে কোট করত।
মাওলানা মিরাজ রহমান কালের কন্ঠে এই লেখাটি আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের উৎসগ্রন্থ আল কোরআন পুরোটাই আসিফ মহিউদ্দীনের লেখা।
যদিও তিনি ফান করে লিখেছিলেন তিনি ইসলামের সুশীতল ছায়ায় আসতে চান তবে এমন ঘোষনায় আতংকে অস্থির হয়ে পড়ে সিয়াইএ-মোশাদ-র চক্র। তারা প্রথমে তাকে ব্লগিং জগত থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে তার ল্যাপ্টপ কম্পিউটার সব চুরি করে নিয়ে যায়। এই অপারেশনে অংশ নেয় ইউ এস নেভি সীল টিমের সদস্যরা।
সাময়িক ভাবে দমালেও আসিফ মহিউদ্দিন আবার ব্লগের জগতে ফিরে আসেন।
৩য় পর্ব আসছে.... ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।