আবুল হোসেন রাজুর ইনজুরির জন্য দলে ডাকা হলো অলরাউন্ডার জিয়াকে। কিন্তু দলে নেয়া হলো পেসার রুবেল হোসেনকে। যে কিনা স্পিনার খ্যাত মুত্তিয়া মুলরিধরণের হাতে ওভার বাউন্ডারি খায়, হাত থেকে ম্যাচ চলে যায় শ্রীলংকার কাছে। সে দিনই থেকেই আমি রুবেল আমার কাছে জাতীয় দলে খেলার অযোগ্য একজন অর্কমা। কিন্তু বার বার দলে সুযোগ কেন যে পায়।
আজ অফিসে কলিগদের বলেছিলাম রুবেল ইন মানেই বাংলাদেশের আউট। বাস্তবে রুবেলের ঐ এক ওভারের ২৪ রানের বিনিময়ে যখন বাংলাদেশের হার রচিত হলো, তখন রাগে লোম খাড়া হয়ে উঠলো আর কী।
আমি গালাগালি পছন্দ করিনা, কিন্তু আজ যখন অসভ্য অকথ্য ভাষাগুলো বের হলো, আমি তা বুঝে উঠার আগেই আব্বার হুকার।
যা এ খেলার জন্য কী শুরু করলি। ........
সত্যিই আজ অধিনায়কের আচরনে আমি অবাক।
আতাহার আলী তো বলেই দিলেন যে তিনি একজন স্পিনার আশা করেছিলেন, স্পিনার হিসেবে আজ নাঈম তো ভালো বলই করছিল, কিন্তু কেন তা হলো না? এটা মুশফিক রহিমের কাছে জবাব চাই, যদি আজ বাংলাদেশের সাংবাদিক সম্মোলনে আজি উপস্থিত থাকতাম, যথেষ্ট প্রশ্ন করা হলো তাকে। আজ আমরা এ রকম এ টান টান মুহুর্ত্তে বাংলাদেশের অসহায় পরাজয় দেখতে চাই নি। স্পিনার হিসেবে গত কয়েকটি ম্যাচে এনামুল হক জুনিয়র খুবই ভালো করছে। রাজুর বদলে আমরা তাকে নিতে পারতাম, কারণ স্পিনাররাই দা ছুরির কাজ ভালোই করেছে। কেন এ রকম চিন্তা আসলো না নির্বাচকদের মাথায়, নাকি দুটি জয়েই তা সুন্তুষ্ট হয়ে গেছে।
অবাক হইলাম আজকের ম্যাচের একাদশ দেখে, বিচিত্র দেখলাম বোলিং এ। স্পিনার দিয়ে যা করা হইলো তার উল্টো টা কেন করতে চাইলেন অধিনায়ক, সেটাই বুঝলাম না। পেসার রুবেল কী ভাল ছিড়ছে..... ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।