তেল আবিবে হামাসের রকেট আঘাত হানার পরই ইসরাইলের টনক নড়েছিল। প্রস্তাব দিয়েছিল যুদ্ধ বিরতির। কিন্তু ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা তা প্রত্যাখ্যান করেছে। একের পর এক রকেট ছুটে আসায় নেতানিয়াহু বাঙ্কারে আশ্রয় নিয়েছে বলেও খবর এসেছে। যুদ্ধবাজদের কারণে ইসরাইলের সাধারণ মানুষও মাঝেমধ্যে বাঙ্কারে লুকিয়ে থাকছেন।
এই যখন অবস্থা তখন খবর এসেছে- ফিলিস্তিনিরা একটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে। প্রেসটিভি
শুধু তাই নয়, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা থেকে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের নিক্ষিপ্ত একটি রকেট ইসরাইলের অন্যতম প্রধান নগরী জেরুজালেমে (বাইতুল মোকাদ্দাসের দখলীকৃত অংশ) আঘাত হেনেছে। ইসরাইলি সেনাবাহিনী বলেছে, রকেটটি একটি জনবসতিহীন এলাকায় আঘাত হানার কারণে জানমালের কোনো ক্ষতি হয়নি। তবে রকেটটি আঘাত হানার আগে গোটা জেরুজালেম শহরে সাইরেন বেজে ওঠে এবং আতঙ্কিত লোকজন ভূ-গর্ভস্থ আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যায়। আরো তথ্যসহ
এই প্রথম ইসরাইলের পক্ষ থেকে একতরফাভাবে ঘোষিত রাজধানী জেরুজালেমে ফিলিস্তিনি সংগ্রামীদের রকেট আঘাত হানলো।
গাজা থেকে নিক্ষিপ্ত রকেট ৭৫ কিলোমিটারেরও বেশি পথ পাড়ি দিয়ে ইসরাইলের গুরুত্বপূর্ণ শহরে আঘাত হানার ঘটনায় বারবার প্রমাণিত হচ্ছে, দখলদার সরকারের কথিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ফাঁকা বুলি ছাড়া আর কিছু নয়। নিজেকে অজেয় হিসেবে যে দাবি তেল আবিব করে তারও কোনো বাস্তব ভিত্তি নেই।
ইসরাইল ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে হাজার হাজার বেসামরিক মানুষকে হত্যা করতে পারবে- এ কথা শতভাগ সত্য। গত ৭০ বছর ধরেই তারা এই অপকর্ম করে যাচ্ছে। কিন্তু এখন পরিস্থিতি পাল্টে গেছে।
ফিলিস্তিনিরা এখন কেবল মারই খাবে না তারাও দখলদারকে ঘুম হারাম করার ক্ষমতা রাখে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।