Footprint of a village boy!
ঈদে গ্রামে কাটিয়ে আসলাম দশ দিন। ঘুরে দেখলাম ফেলে আসা পথ-ঘাট, পাহাড়, সবুজ ধানক্ষেত, টলমলে দিঘির জল, পরিচিত জন আর কুয়াশা ভেজা জোৎস্না। কিছু স্মৃতি মোবাইলে বন্দি আছে, সেগুলো শেয়ার করতেই এই পোস্ট!
আমাদের গ্রাম থেকে পাহাড় খুব কাছে, শেরপুর জেলার সীমান্তবর্তী শেষ ইউনিয়ন। গজনী ও লাউচাপড়া পিকনিক স্পট দুটিও কাছে, বাইকে এক ঘন্টারও কম পথ। লাউচাপড়া পিকনিক স্পটটি যদিও কাগজে কলমে জামালপুর জেলায় পড়েছে, তবুও সেখানে যেতে হলে আপনাকে শেরপুর জেলা দিয়েই যেতে হবে।
এইবার বাইকে করে কাঁচা-পাকা পথ দিয়ে প্রায় ১২-১৪ বছর পর গেলাম কর্ণঝোড়ার লাউচাপড়ায়। এর আগে যখন গিয়েছিলাম তখন এত অবকাঠামো ছিল না, ছিলো না গেস্ট-রেস্ট হাউজ। তখন ঘন বনের অনেক বেশী সবুজ ছিলো। যাই হোক, এখনো সৌন্দর্যের কমতি নেই সেখানে!
১।
২।
৩।
৪।
৫।
৬।
৭।
৮।
৯।
১০।
১১।
১২।
একটি পাহাড়ী ঝর্ণার খালও আছে -
১৩।
১৪।
একটা বাছুর দেখলাম দুধ খাচ্ছে -
১৫।
১৬।
দশ-পনেরোটা দোকান মিলে ছোট একটা বাজার হয়ে গেছে পাহাড়ের মাঝখানে।
একটি দোকানে দেখলাম শামুক-ঝিনুকের পণ্য বিক্রি করছে -
১৭।
১৮।
১৯। আপুদের কানের দুল -
২০।
ফিরেছিলাম এই পথে, অনেক মজার পথ -
২১।
২২।
গ্রামে শীত পড়ে গেছে আরো আগে। এবার কিছু ভিন্ন ছবি -
২৩। সকাল বেলায় শিশির ভেজা ধান গাছ -
২৪। এটা হলো ছোটদের মেগাশপ।
এখানে টাকা হিসেবে লালচে হয়ে ঝরে পড়া কাঁঠাল পাতার বিনিময়ে অনেক কিছু পাওয়া যায়। এরকম খেলা ছোট সময় খেলেছি কত!
২৫। দিঘির জলে কিছু হাঁসের জলভ্রমণ!
২৬। যাচ্ছে চলে দূরে.....
২৭। আরো দূরে................
২৮।
সবশেষে সকাল বেলায় শিউলি তলায় আমার গাছের শিউলি ফুল -
ফিরে দেখা -
সামহোয়্যার ইন...ব্লগে ব্লগিং শুরু করেছিলাম গ্রামে তোলা ছবির পোস্ট দিয়ে। আমার প্রথম পোস্ট - মোবাইলে ফটোগ্রাফী -১
আমার তোলা আরো ছবি দেখতে চাইলে -
মোবাইলে ফটোগ্রাফী-২: বৃক্ষমেলা ২০১০, ২০১১
মোবাইলে ফটোগ্রাফী-৩
মোবাইলে ফটোগ্রাফী - শেষ পর্ব
গারো পাহাড়ের দেশে
ধন্যবাদ সবাইকে.......। । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।