সাদা পিন বোর্ড শুরুটা করতে যেয়ে “ শ ” কে এড়ানোটা একেবারেই অসম্ভভ।
আমার গল্পের শুরুতে এমন অনেক চরিত্রই চলে আসে যেখানে সম্পূর্ণ একটা ক্যারেক্টার তো বাহুল্য তাকে পুরো বাক্য সংলাপ দেয়াও মুস্কিল,কিন্তু তবুও জীবনের মূল চরিত্রগুলোর আড়ালে ছায়াদের অলীক একটা পিছুটান সবসময়ে ই অনুভব করি।
প্রথম মানেই বিশাল , অকৃত্রিম অথবা শব্দের পরে শব্দ জোড়া দেয়ার বিরামহিন প্রচেষ্টা, ক্লান্তির এক পর্যায় ইচ্ছে করে ধার করে আনি সেই চেনা শব্দ, সময় আর প্রিয় গলির মোড় গুলো । খুব ইচ্ছে করে কলম দিয়ে জীবনের ফিতে টেনে একটা ফ্ল্যাশব্যাক ,চটুল শব্দে দেয়া শিসগুলো।
কোন কিছু ভেবে বসিনি,কিছু ভাবনাতেও আসছে না হয়ত ভাবনাগুলই এরকম “লাইক অ্যা ক্যান্ডিফ্লস” আর সহজ করে লিখব বলে বার বার ব্যাকস্পেস চাপছি।
ফলাফল ভয়াবহ !আমি নিজেই শুরু থেকে পড়তে পড়তে শুরুতে চলে যাই!!
আমি তখন লাল হাফপ্যান্ট আর লাল টাই পড়ে ক্লাসে যাই,সেইকালে আবার রোল এর বিশেষ কদর,মিতুর ১ আর আমার ১১ সব মিলিয়ে বাইনারি,এই ১/১১ আর ওই ১/১১ এর পার্থক্য শুধু জলপাই আর লাল প্যান্ট। সে এলিট আর আমি এলিট পেইন্ট। আমি কলম টা আনতে, পড়া টা জানতে খালি ঘুর ঘুর করি। সে আমারে অপছন্দ না করলেও পছন্দ করত আমার কুস্তাকুস্তি বন্ধু রিয়াদ কে । পছন্দের কারন টাও সেই মিনসে “রোল”।
আজ কেও আর রোল কল করে না। আমি স্বাধীন !
শুধু নিজের ভেতরে একটা গুনগুন
“এই লাস্ট বেঞ্চ তোমার রোল কত”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।