দেশী মুরগীর ডিম পছন্দ >আপনি কি জানেন মানুষের চোখ ৫৭৬ মেগা পিক্সেল !!
>সমগ্র পৃথিবীটাকে যদি ১০০জন মানুষের একটি গ্রাম হিসেবে কল্পনা করা হয়, তবে সেই গ্রামেঃ
১. ৫৭ জন এশিয়ান, ২১ জন ইউরোপিয়ান, ১৪ জন ওয়েস্টার্ন হেমিস্ফেয়ারের লোক, এবং ৮জন আফ্রিকান থাকবে!!
২. নারী থাকবে ৫২ জন এবং পুরুষ থাকবে ৪৮ জন!!
৩. ৭০ জন মানুষ থাকবে বিভিন্ন রঙ্গের আর ৩০ জন থাকবে শ্বেতাঙ্গ!!
৪. ৭০ জন থাকবে বিভিন্ন ধর্মের অনুসারী আর ৩
০ জন থাকবে খ্রিস্টান!!
৫. ৮৯ জন থাকবে স্বাভাবিক আর ১১ জন থাকবে সমকামী!!
৬. ৭০ জন পড়ালেখা করতে অক্ষম থাকবে!!
৭. ৫০ জন বিভিন্ন পুষ্টির অভাবে ভুগবে!!
৮. ১ জন প্রায় মৃত অবস্থায়থাকবে, আর একজন নতুন করে জন্ম নেয়ার জন্য অপেক্ষায়থাকবে!!
৯. শুধুমাত্র একজন মানুষের কলেজ/স্নাতক ডিগ্রি থাকবে!!
১০. ১০০ জনের মধ্যে শুধুমাত্র একজনের কম্পিউটার থাকবে!!
গরু সম্পর্কে জানা-অজানা ১০টি মজাদার তথ্যঃ
১. ১৮৫০ সালের আগে, প্রায় প্রতিটি পরিবারই গরু পালন করতো!!
২. পৃথিবীর কোন দেশটিতে সবচেয়ে বেশি গরু আছে জানেন?? ইন্ডিয়াতে(ভারত)!!
৩. একটা গরুকে একা একা সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে পারে, কিন্তু নামতে পারে না। ।
৪. একটা গাভী তার জীবনদশায় মোটামুটি ২০০০০০-৩৫০০০০ গ্লাস দুধ উৎপাদন করতে পারে। । (অবশ্যই সেটা নির্ভর করে ভালো/খারাপ জাতের গরুর উপর)
৫. একটা গরু একদিনে প্রায় ১৪ বার উঠাবসা করে!!
৬. একটা গরু দিনের ৬-৭ ঘণ্টা খাবার খেয়ে এবং প্রায় ৮ ঘণ্টা সেই খাবার যাবর কেটে কাটায়!!
৭. একটা গরু দিনে প্রায় ৩৫গ্যালন পানি খেতে পারে!!
৮. গরুর গন্ধশক্তি প্রবল।
। এটি প্রায় ৬ মাইলদূর থেকে কোনো কিছুর গন্ধপেতে পারে!!
৯. একটা গাভীর একদিনে সবচেয়ে বেশি দুধ দেয়ার রেকর্ডটি(!!) রয়েছে Urbe Blanca নামক একটি গাভীর দখলে!! এটি একদিনে ২৪১ পাউন্ড দুধ দিয়ে রেকর্ডটিনিজের দখলে নেয়!!
১০. এযাবতকালে সবচেয়ে বেশি দিন বাঁচা গরুটির নাম হলো Big Bertha, যে তার ৪৯তম জন্মদিনের ৩ মাসআগে মৃত্যুবরণ করে। ।
►আপনার দু চোখ প্রতিদিন যেই পরিমাণ পরিশ্রম করে সেই পরিমাণ পরিশ্রম যদি আপনি আপনার পা দুটোকে করাতে চান তাহলে আপনার প্রতিদিন কতটুকু হাঁটতে হবে জানেন?? মাত্র ৮০ কিলোমিটার!!
►সমুদ্রের তলদেশে যেই পরিমাণ স্বর্ণ রয়েছে তা যদি উত্তোলন করা সম্ভব হতো তবে পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষ ২০ কেজিকরে স্বর্ণ পেতেন!! মাথা ঘুরে গেলো তথ্যটা জানার পর!!
► শ্রীলংকা হচ্ছে একমাত্রঅমুসলিম দেশ যেখানে টেলিভিশনে এবং রেডিওতে ৫ ওয়াক্ত আযান সম্প্রচার করা হয়ে থাকে!! (সুবহানাল্লাহ)
► নেপাল একমাত্র দেশ যে দেশের পতাকা চতুর্ভুজ নয়!
►পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশই হলো মরুভূমি!!
► তাইওয়ানের একটি কোম্পানি গমের তৈরি থালা(প্লেট) তৈরি করে থাকে!! খাওয়া শেষে আপনি খুব সহজেই সেই প্লেটটিও খেয়ে ফেলতে পারেন!!
► হাঙর হলো একমাত্র মাছ যা দুই চোখের পাতাই বন্ধ করতে সক্ষম!!
► আপনার হাঁচির গতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ মাইল!!
► উটের দুধ দিয়ে দই হয় না!!
► পায়ের নখের চেয়ে হাটের নখ প্রায় ৪ গুন দ্রুত বড় হয়!!
► “I am.” হলো ইংরেজি ভাষার সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম বাক্য!!
► আপনার নাক মোটমাট ৫০,০০০ রকমের ভিন্ন ভিন্নগন্ধ অনুভব করতে সক্ষম!!
► আপনি নিজেকে নিজে একা একা কখনোই কুতুকুতু দিয়ে হাসাতে পারবেন না!! (আমি এই তথ্যটার ব্যাপারে নিশ্চিত নই!! আপনারা কেউ কি পারেন একা একা নিজেকে নিজে কুতুকুত দিয়ে হাসাতে??)
► আপনি যখন হাসেন তখন আপনার দেহে ক্লান্তি সৃষ্টিকারী হরমোনগুলো কাজ করতে পারে না!! এজন্য তখন আপনাকে আরো বেশি সজীবএবং সতেজ দেখায়!!
► একটা ৬ বছরের বাচ্চা দিনে গড়ে প্রায় ৩০০ বারেরমতো হাসে!! আর একজন পরিপূর্ণ/প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ দিনে হাসেন গড়ে ১৫-১০০ বার!!
► "আপনি যেই মুহূর্তে এই লেখাটুকু ("" অংশ টুকু) পড়লেন তার ফাঁকে পৃথিবীর জনসংখ্যা আরো ৯৫ জন বেড়ে গেলো!!" (যদি আপনি লেখাটি ৩-৪ সেকেন্ডের মধ্যে পড়ে থাকেন। ।
যদি আরো বেশি সময় লাগে তবে আরো বেশি বেড়েছে!!
»
»
»
»»»ভারতের বরোদা য়াজ্যের রাজা খন্দারাবের (Khanderav) ছিল বিচিত্র খেয়াল । তিনি একবার তাঁর পোষ্টা প্রিয় একজোড়া কবুতরের বিয়ে দিয়েছিলেন । এও আবার যে সে বিয়ে নয় । এই বিয়েতে তিনি ভগবানের আশীর্বাদ লাভের জন্য হেকালের মুদ্রামানেই ব্যয় করেছিলেন ২০০০০০০ ডলার আজকের বাংলাদেশি টাকায় যার মূল্য ১৬ কোটি টাকারও বেশি ! এই বিয়েতে সারা দেশের গণ্য মান্য ব্যক্তি ও বিদেশী পর্যটক দের পর্যন্ত দাওয়াত করে খাওয়ানো হয়েছিল । বর কনেকে হাতির পিঠে চড়িয়ে পরিদর্শন করানো হয়েছিল ।
ধুমধাম করা হয়েছিল গোটা পক্ষকাল ধরে । এরই নাম রাজার খেয়াল ।
»»» উইপোকার ইংরেজি নাম হল টারমাইট বা হোয়াইট এন্ট (White ant ) .কিন্তু এই সাদা পিঁপড়ে আদৌ কোন পিপঁএ নয় । পিঁপড়েদের সাথে এদের কোন বংশগত সম্পর্ক নেই । এই পোকারা জন্মান্ধ প্রাণী ।
এদের চোখ নেই
»»» আমরা মৌমাছি সম্পর্কে অনেক কিছুই জানি তাই ওগুলো বাদ । যেগুলো জানিনা সেগুলো শোনেন । রানি মৌমাছি গড়ে দিনে ৩০০০ ডিম পাড়ে । মৌমাছিদের আছে ৫টি করে চোখ ! মাথার উপরে অতিরিক্ত ৩টি ছোট চোখ আর প্রধান ও বড় ২টা চোখ মাথার সামনে । ছোট ৩টি বড় ২টা চোখের সহায়ক মাত্র ।
পৃথিবীতে প্রতিবছর বিষাক্ত সাপের কামড়ে বা হিংস্র জন্তুর আক্রমণে যত লোক মারা যায় তার চেয়ে বেশি মারা যায় মৌমাছির আক্রমণে ! প্রতিবছর গ্রীষ্মের শেষে একটি চাকের সব মৌমাছি একসাথে মারা যায় কেবল রানী ছাড়া । যখন প্রচন্ড গরম পড়ে মোম গলতে শুরু করে তখন সব মৌমাছি একযোগে পাখা নেড়ে মৌচাক ঠান্ডা করে । মৌচাকের সব মাছিই হুল ফুটায় শুধু রানি বাদে । রানী কখনো যেখানে সেখানে হুল ফোঁটায় না । চাকের শ্রমিক বা মানুষ কাউকে না ।
কিন্তু রানীর হুল ব্যবহৃত হয় শুধু অন্য একচাকের রানীর বেলায় । এক রানীর হুল শুধু আরেক রানীর বেলাতেই প্রযোজ্য । হাজার হলেও রাজকীয় বেপার তো !
»
»
»
»:»:»একটি মাছির জীবনকাল মাত্র ২ সপ্তাহ । এই সামান্য সময়ে যা ডিম পাড়ে তার সংখ্যা ১৯এর পিঠে ১৯টা শূণ্য বসালে যা হয় তার সমান ! কবে ওরা চিকিংসা সাস্ত্রে উন্নতি করবে ! যখন ওদের মৃত্যু হার আমাদের পর্যায় নেমে আসবে । ।
এরা আধুনিক জেট প্লেনের মত দ্রুতগামী । গতি বেগ সেকেন্ড ২০০ মিটার । মিনিটে ৮কিঃমিঃ ! এদের একটি চোখে চার হাজার লেন্স থাকে । যার জন্য ধরা সহজ না ।
»
»
»
»»» পাখিরা যতই পরিশ্রম করুক তাদের কখনও ঘাম হয় না ।
»
»
»
»»»আটপাইমা হলো মিষ্টি পানির সবচেয়ে বড় মাছ । তবে এটি সব দেশে পাওয়া যায় না । সাধারণত শীত প্রধান দেশে এদের দেখতে পাওয়া যায় । দক্ষিণ আমেরিকার আমাজন নদীতে এদের সবচেয়ে বেশি দেখা যায় । তবে কোন কোন মত্স্য বিশেষজ্ঞের ধারণা , মিষ্টিপানির মাছের মধ্যে 'আউপাইমা 'রাই সবচেয়ে বড় ।
এদের কোন কোনটির ওজন প্রায় ৩৫৩৬ পাউন্ড পর্যন্ত হয় ।
»
»
»
»:»:»পৃথিবীর সব জলাশয়েই কাঁকড়ার আবাদ হয় কিন্তু সবচেয়ে বড় আকারের কাঁকড়ার আবাদ করা হয় জাপানের সমুদ্র উপকূলে । অতিকায় এ ধরণের এক একটি কাঁকড়ার দাঁড়া হয় বারো ফুট লম্বা আর ওজন হয় ৬ কেরির মত ! দেহের বেড় হয় পনের ইঞ্চি ।
»
»
»
»»»ফ্রান্সের রাজা সপ্তম চার্লস (king charles -VII ,1470-1495) ছিলেন মানসিক রোগী । তাঁর সবসময় মনে হতো কেউ হয়ত তাঁকে বিষ খাইয়ে মেরে ফেলবে ।
হয়ত তাঁর খাবারের সাথে কেউ বিষ মিশিয়ে দিচ্ছে । তাই খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে ছিল তায় ভয়ানক শুচিবাই । এটা খাব না , ঐটা খাব না , এমনি করে হাজারো বাছাইয়ে তিনি যাও বা খেতেন তাও এমন অল্প যে তার পেটই ভরত না । এমনি করে দিনের পর দিন থাকতেন অনাহারে । এভাবে অনাহারে থাকতে থাকতে শেষে অপুষ্টিজনিত রোগেই তিনি ১৪৯৫ সালে মৃত্যুবরণ করেন ।
»
»
»»» কিউবায় বসবাসকারী উপজাতিদের মধ্যে এক মজার অন্ধবিশ্বাস আছে । ওরা বিশ্বাস করে টেকো মাথাওয়ালাদের কখনো জ্যোত্স্না রাতে বাইরে যেতে নেই । কারণ , মাথার টাকে যদি চাঁদের আলো পড়ে তাহলে নাকি কঠিন রোগ হয় এবং তাদের অমঙ্গল হয় । তাই কিউবার এই উপজাতির টেকো লোকেরা ভয়ের চোটে চাঁদের আলোতে ঘর থেকেই বের হয় না ।
»
»
আমেরিকায় গমকে আরো উন্নত করতে এর সাথে কুকুরের একটি জিন মেশানো হচ্ছে !!! তাহলে ওরা যখন "হট ডগ "খায় তখন সত্যিই ডগির কিছু ওর ভিতর থাকে ।
>হাঙ্গরের মতো কুমিরেরাও সর্বভুক । এরা খায় না এমন কোন জিনিস নেই । বেশি ক্ষুধা পেলে স্বজাতিকেই খায় ।
>কুমিরের চোখ দিয়ে অবিরল অশ্রু ঝরে , তাই অনেকে মনে করে ওটা কুমিরের কান্না । কিন্তু কান্না বলতে যা বোঝায় ওটা তা নয় ।
ওদের চোখ দিয়ে জল ঝরে চোখের
কোণে জমে থাকা অতিরিক্ত লবণ ধুয়ে ফেলার জন্য ।
>কুমিরের জন্মের পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত দাঁত কেবল বাড়তেই থাকে । এমনকি দাঁত যদি কোন কারণে ভেঙে যায় তাহলে সেখানে নতুন করে দাঁত গজায় । যতবার পড়বে তত বার ।
>কুমিরদের আরেকটি মজার ব্যপার হল এরা কখনো জিভ নাড়াতে পারে না ।
আসলে এদের জিভ অত্যন্ত খাটো এবং তা নিচের চোয়ালের সাথে সেঁটে বসানো ।
>কুমির পানির নিচে যেমন দ্রুত সাঁতরাতে পারে উপরেও তেমনি । তাই ডাঙায় যদি কাউকে আক্রমণ করে তবে তার উচিত একেঁবেঁকে দৌড়ানো কারণ এরা সোজা ছাড়া দৌঁড়াতে পারে না । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।